ᎼᎼbr ঈশ্বর এই প্রকার তোমার জীবনের সমুদয় পথে তাহার করুণার চিহ্ন-সকল বিস্তর ক্রয় তাহার গৃহে ফিরিয়। অমিতে আদেশ করিতেছেন। তিনি তোমাকে ম! মতে বধ করেন না ; যেহেতু তোমার ধৰ্ম্ম-এ ক্লােত Lস প্রকার বাধ্যতার অধীন মহে ! fতম তোমাকে তবে শ্রেয়ের পথে fক এ কারে প্রবৃত্ত করেন ? মন্দ প্রেয়ের দিকে কত সংশয়, কত fরপত্তি, কত ভয় বিস্তার করেন; আর মঙ্গ ময় শ্রেয়ের দিকে কত গভীর আনন্দ, কত পবিত্র চিন্তা, কত বিমল প্রমাদ, বিকীর্ণ করেন । এই প্রকারে তিনি প্রথমে তোমার চিত্তকে আপনার প্রতি মাকর্ষণ করেন ও পরে তোমার হস্ত ধারণ করিয়া অাপনা অমৃত পথে লইয়া যান । মামাদের প্র িহার যে কেবল কৃপ দৃষ্টি মাত্র আগে . এগুন নহে। তিনি স্বয়ং আপনি তামাদের মঙ্গল সাধন করিতেছেল তত্ত্ববোধিনী পত্রিক। ভয় হৃদয় না হও? কেবল অামারদের অপনার উপর নির্ভর থাকিলে সকলই বস্ত্রণ এবং সকলই নিরাশ ; কিন্তু সেই অভয়দাতার প্রতি নির্ভর গেলে সকলই কল্যাণতর উৎসাহ, বীর্য্য, ও জয় এবং আনন্দ প্রদান করিতে থাকে । & র্তাহার উৎসাহ-বাক্যে মামাদের সকল সংশয় দূর হয় এবং আমাদের ভয়োদাম আবার নধীকৃত হয়। ভাস্কাতে আমাদের যত্ন ও চেষ্টা ও সতর্কত আরো কত অধিক হয়। তখন আমাদের এমন কোন ভাব, কোন বিশ্বাস, কোন প্রতিজ্ঞ" Tন পরিশ্রম, কোন কার্যr; যাকাতে , বত্র হয়, যাহতে ঈশ্বরের সক্তি সম্মিলন স্কয় ; তাes অবহেলা করি না কিন্তু প্ৰাণ-পণে রক্ষণ ও সাধন করি । অামারদের যে সকল ধৰ্ম্মচেষ্ট। একাকী অসঙ্কায় হইয়া করিলে ন ফল হইয় যায়, ঠান্থার সহায়বান হইয়। তিন কে ল আমাদের হৃদয়ে । বাদ করতেছেন না কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে কার্য্য । করিতেছেন । তিনি “কবল আমাদের সঙ্গী । নক্ষেন কিন্তু আশ্রয় তা । তিনি আমাদের ধৰ্ম্ম-চেষ্টাতে ; হার অমোঘ সাহায্য প্রদান করিতেছেন :হ সাধু যুবা ! তোমাদের মধ্যে যে কে কুটিল পাপ-পথ পরিত্যাগ করবার দু সঙ্কল্প করিয়াছ এবং જૂના পদবীতে অারে ৭ করিবার যত্ন পাইতে ভু, তোমার কি হে উৎসাহ-দাতা মাই ? ইঙ্ক সত্য যে তুমি, পনীর বর্বলতা ও ক্ষুদ্রত। श्रट्र उद করিতে ; কত উচ্চ পৰ্ব্বত শিখরে মারোহণ করিতে হইবে, তাঁচার উপযুক্ত বল আপনাতে কিন্তুষ্ট দেখতেছ না ; কিন্তু ক্ট ক্ষ। অপেক্ষ। আর ২ rধক কি মনে করিজে পার যে ঈশ্বরই তে। Tার সহয় । তিনি অাপনার বলি তোমাৰে দিয়া প্রস্তুত করাইবার স্ত্র । আপনি সহায়তা করিতেছেন । তোমার যে সকল বিনয়, যে সকল চিরপোর্টু ই প্রবৃত্তি, তাছার জন্য বলিদান দিত্তে ইবে, তাহ" ত তিনি কি উৎসাহ ও স ম দিতেছেন মা ? তিমি কি শহর নশ পক্ষ ণ কবি ক্রছেন না. যাহান্তে করলে তাঙ্কাতে স্তুতন বলাধান হয় । তাপনার উপর নির্ভর করিয়া যেখানে ভয় এবং অস্থিরতা-ঈশ্বরের উপর নির্ভর গেলে সেখানে সাহস এবং দৃঢ়তা। যেখানে অপনার চেষ্ট নাই, সেখানে ঈশ্বরের প্রসাদ নাই--যেখানে ঈশ্বরের প্রসাদ নাই, সেখানে আপনার চেষ্টাতে কিছুই সিদ্ধ হয় ম। আত্ম প্রভাবের উপর যতদুর নির্ভর,তত দূর যেন নামর সভয় ও সাবধান থাকি-- ঈশ্বরের উপর যত দূর নির্ভর, তাহাতে যেন অপরাজিত সাহস ও ভরশ পাই । যেখানে আমরা অধিক দুৰ্ব্বল, সেখানেই অধিক সবল । যখন আপনার প্রতি সকল ভরশ। ন থাকিয়া ঈশ্বরের প্রতি সকল নির্ভর ষায় তখনই আমরা কঠোর ধৰ্ম্ম-কাৰ্য্য-সকল অনায়াসে সম্পন্ন করিতে পারি যিনি অমরদিগকে হস্তধারণ করিয় অ{পনার অমৃত পথে লইয়া যাইতেছেনঅামারদের প্রতি যাহার যত্নেয় কখন বিরা নাই; সেই ঈশ্বরের প্রতি আমরা কত খে বদ্ধ রহিয়াfছ-লে ঋণ এমন সহস্ৰ জীৱন্ন পরিশোধ করিতে পারে না । আমর মনের সহিত র্তাহাকে কি প্ৰণিপাত করি, ন এবং যে অমৃত পথ তিনি আমারদিগকে
