Հ.8 লোলুপ ব্যক্তিও এ প্রকার স্বখে সমাক পরিতৃপ্ত থাকিতে পারে না। যৌবন কাল অতিক্রম করিয়া ইহা বিলক্ষণ অনুভব করা যায় । আমরা যৌবন কালে যত অপর্যাপ্ত ৰূপে সুখভোগ করি, পরে তত শীঘ্র তাহাতে বিরক্তি জন্মে । যাহারা সে সময়ে পরিমিত রূপে সুখভোগ করে, পরে আর তfচাতে তেমন স্পৃহা থাকে না । আমাদের জীবনের এমন এক সময় উপস্থিত হয়, যখন আ- দেৱ মাংসারিক সমুদয় ভাব শীতল টয় যায় এবং সংসারকেই যাহারা সৰ্ব্বস্ব ধৰ্ম জ্ঞানিয়া সেবা করিয়া অামিয়াছে, তাহার ও বুলিতে পারে যে সেই সংস:রও তাঙ্ক দর শুনা হৃদয়কে পূর্ণ করতে পারে নাই। " অতএব স্বগকে এই প্রকার সুখের ধাম লয়। বর্ণন করা কি মুঢ়ত্বের কৰ্ম্ম বিষয় সুখে আমাদের আত্মা তুপ্ত ক্ষয় না, এই আমাদের পরম মঙ্গল । তবে সেই সুখই কি আমাদের জীবনের শেষ লক্ষা, সমুদায় কৰ্ম্মের শেষ ফল হইবে ? তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা সেই ঈশ্বরই আমাদিগকে ধৰ্ম্মকে ধৰ্ম্মের জন্য অণলিঙ্গন করিতে শিক্ষণ দিয়াছেন । তামির লাভ ক্ষতি ফলাফল বিবেচনা করিয়। ধৰ্ম্মে প্রবৃত্ত হই তাহার শিক্ষা, এপ্রকার নয় । অামাদের নিঃস্বার্থ ভাব দেখিলে তবে তিনি প্রসন্ন হইয়া আমাদিগকে পুরস্কার দেন এবং তিনি নিজেই তাছার পুরস্কার হয়েন মনুষ্যকে যাহার লোভ দেখাইয়া ধৰ্ম্মে আনিতে চাহে অথবা ভয় দেখাইয়া পাপ হইতে বিরত করিতে চাহে, তাহারা ধৰ্ম্মের প্রকৃত ভাব অবগত নহে । ঈশ্বর আমাদিগকে ভবিষ্যতে দণ্ড পুরস্বার দিবীর জন্যই এখানে এরণ করেন নাই । তিনি তামোদিগের জন্য একদিকে স্বৰ্গ আর একদিকে নরক স্বটি করিয়। অণ উদ্দেশ্য । এ পৃথিবীতে ট পুনঃ পুনঃ বল! ইয়াছে যে আমাদের । নিঃস্বার্থ ভাবে লোভ শুন্য হইয়। ধৰ্ম্মের অনুষ্ঠান করিতে হুইবে । আমরা স্বগের লোভে ধৰ্ম্মেতে অনুরক্ত হই, নরকের ভয়ে - میس کدجتند. بی هیره בל இது ஆ :ை י পাপ হইতে বিরত হই, ধৰ্ম্মঞ্জীবি জীবের ভাব এ প্রকার হওয়া উচিত নকে । যে ঈ - শ্বর আমাদের নিষ্কাম প্রতি চাহেন তঁহ হইতেই আমরা নিঃশ্বাৰ্থ ধৰ্ম্মের শিক্ষণ পাইতেছি । শিশু তাকার মাতার বাক । উল্ল ঘন করিলে মাতা তাহাকে করেন এবং তাহাকে সুর্থী করিবার জন্যও তিনি নিয়ত তৎপর রহিয়াছেন । কিন্তু মাতার কি ইচ্চ। এই যে শিশু শাস্তির ভয়ে ইহাকে মান্য করুক এবং ক্রীড়াসামগ্র পাইবার প্রত্যাশায় উপহাকে ভাল বাসুক ! তবে ঈশ্বরই কি আমাদিগের নিকট হইতে এই প্রকার মান্য আর এই প্রক্ষার প্রেম ঢাঙ্গেন ? সুদীপ্ত প্রভুর কম্পমান ভূতন্ট যখন নি:স্বার্থ প্রেম বাহ্যিক দেখাইয় তাহকে স কৃষ্ট রাথিবীর চেষ্ট করে তখন ঈশ্বর মারদিগকে তাহার মধ্য স্থল এই পৃথিবীতে নিক্ষেপ করিয়া রাখেন নাই, যে মৃত্যুর পরে ক্ৰয় আমস্ত স্বর্গ ভোগ বা অনন্ত নরক ”ে গ হ ষ্টবে । তাত্মার উৎকর্ষ সাধন । তাহার তা মাদের শিক্ষর শেস হ ই বে না । অমর। সহজ জ্ঞানে 4}शे す ঝিতে পারি যে ঈশ্বর ‘ধৰ্ম্মাবহং পাপমুদs।” পাপার দণ্ড অবশ্যই হইবে । লায়বান ঈশ্বর এখানেই হউক, পরিত্রই হউক, পা পের উপযুক্ত দণ্ড অবশ্যই বিধান করবেন, কিন্তু দণ্ডের জন্যই তাই রি দণ্ড দিবার ও পর্য্য নহে কি স্তু পাপার পরিত্রাণের জন্য । সে ত প্রকার ঈশ্বর অবস্থা ধৰ্ম্মের শাসন । পুরস্কার দিবেন; কিন্তু পুরস্কারের জন্য অা মাদের ধৰ্ম্ম নহে । আমরা কি প্রত্যাশাপন্ন হইয়। ধৰ্ম্ম সাধন করব ? কখনই না । ঈশ্বর মুখকে আমাদের পরম পুরস্কার করিয়া রাখেন নাই;কিন্তু সুখ আমাদের অন্ন স্বৰূপ ; সেই অন্নে আমরা বল পাইয়। অরে। প্রকৃষ্ট ৰূপে ধৰ্ম্ম সাধন করিতে পারি, এই ঠাঙ্গর অভিপ্রায় । আমর। ধৰ্ম্ম সাধন করিয়া ধৰ্ম্ম-বল উপজ্জন করিলাম ; ঈশ্বরের নিকটবৰ্ত্তী হইলাম, এই আমাদের পুরস্কার ; ইহা অপেক্ষ আর অধিক কি
- চাই ? আমরা পাপকলঙ্ক হইতে মুক্ত হইকি মামাদের সমল ভাবে সস্তুষ্ট থাকিনে? |
য়,সত্যতা পবিত্রত অর্জন করিয়া, পুণ্য স
