তত্ত্ববোধিনী পত্রিক ○ 。 கதுளு-ைக-- অনন্ত কালের উন্নতি r ব্রাহ্মধৰ্ম্ম এপ্রকারও উপদেশ দেন না যে অন্যের হন্তে মুক্তির ভার সমর্পণ कनुिना बमिनः मूङ श्ইকোন মানব দেবতা কি কোন পুরোহিত লীদের জন্য মুক্তি আনিয়া দিবেন। ব্রাজদের বিশ্বাস ইহা নয় যে পুর কালে এক আনের কোন নিষিদ্ধ ফল ভক্ষণে আমরা একেবারে পতিত হইয়াছি; আমারদিগকে ঈশ্বরের ও ত্রণ করিবার সাধ্য নাই; আমাদের অনুতাপও কোন কার্যার নছে; এক জন মানব দেবতার সহায়তা চাই । ব্রাহ্মধর্মের মতে ঈশ্বরই আমাদের মুক্তি দাতা, তিনিট চা গাদের পরিত্র ) । আমরা “আত্ম প্র ভা äis W* * ঈশ্বরের প্রসাদে ও স্বীয় মৃত্বে অন্তরে মুক্ত ন হইলে কোন ঐন্দ্রজালিক প। পারে আমাদের মুক্তি হইবে না আমাদের যুক্তি এই পৃথিবীর মধ্যে কি কোন একটি স্বৰ্গ লোকের মধ্যেই বদ্ধ নছে ; কিন্তু ঈশ্বর প্রম দে ত চায় অ শ্রয়ে আমরা চিরক{ল পাকিয় মুক্তির পথে উৎক্লষ্ট হইতে উৎ কষ্ট ভর স্বর্গে অনন্ত কাল পর্য্যন্ত অগ্রসর ক্ষশতে থাকিব। ব্রাহ্মধৰ্ম্মের এই স্বর্গ, এই মুক্তি। - پمپیچ) چېوـ. - ঈশ্বরের ভাব । ঈশ্বরকে জগতের আদি কারণ ম:ত্র মনে করিলে তঁ; হার সমূদয় ভােব মনে কর; হয় মা; বেন না। নাস্তিক অস্তিক উভয়েই অ।দি কারণ স্বীকার করিয়া থাকে । সেই আদি কারণকে সৰ্ব্বশক্তিমান বলিলে ও সকল হয় না ; কেন না নাস্তিকের যে স্বভাবকে সকলের আদি কারণ মনে করে, সেই অন্ধ শক্তিকে সৰ্ব্ব শক্তিমান বলিলেই যে ঈশ্বর বলা হইল এমত নহে । যে পর্যন্ত না তাঙ্কার জ্ঞান এবং মঙ্গল ভাব জানিতে পারি, যে পৰ্য্যন্ত না তঁহাকে বিজ্ঞানবান প বিত্র পুরুষ বলিয়। মনে হয়; সে পর্যন্ত ঈশ্বরের ভাব আমাদের মনেই আইনে না। কিন্তু যেমন র্তাহার জ্ঞান-স্বৰূপ মঙ্গল-স্বৰূপ প্রতীয়মান হইবে ; সেই ৰূপ তাহার সঙ্গে সঙ্গে আবার অনন্ত-শক্তি অনাদি-কারণ-ৰূপেও তাহকে জানিতে হইবে । এই দুই ভাবের যোগ না হইলে ঈশ্বরের ভাব সমগ্র হয় না। শুদ্ধ অনন্ত শক্তি এবং অাদি কারণ যেমন ঈশ্বর নহে, তেমনি শুদ্ধ জ্ঞান-স্বৰূপ মঙ্গল-স্বৰূপ পুরুষই ঈশ্বর নহেন—জ্ঞান ও মঙ্গল ভাবের সঙ্গে এই অনন্ত এবং তাদি শক্তি একত্রহইলে তবে ঈশ্বরের ভাব সম্পূর্ণ হয় । ঈশ্বরের জ্ঞানও মঙ্গলতাব এবং শক্তির জন্য যদি অণর কাছারে। উপরে নির্ভর করিতে হয়—তিনি যদি মূল কারণ মূলাধার মুল শক্তি না হয়েন; তবে তিনি ঈশ্বর নহেন। এই প্রকার মনে করিলে ঈশ্বরকে পরি মিত এবং স্বস্ট মনে করা হয় ; তিনি আর ঈশ্বর থাকেন না, স্বল্ট তা শ্রিত জীব হইয়। পড়েন । মিনি ঈশ্বর ভিনি কারণই কারণান | তিনি সমস্ত সাধারের মুলাধার এবং সকল শক্তির মুল শক্তি । ভামরা এথা নে যুক্ত। কিছু দেখিতে পাই, সকল ই আশ্রিত পরিমিত ও পরিনস্ত ہی۔ ‘‘ ፈ” 喇 t 虚 அ_: f- جعهas saچحج łe - நை_ _ _ F is मङ्, এই প্রকার আশা গ্রত পরিমিত বস্তু ভা - ,خپخ۹ النظام پر جن کو پاييفوظيفي r மும் அ *ges ; جدہ چی جی ہست} مسیده ۷ পন্যপানই হইতে পারে না, আপনাপনিষ্ট থাকিতে পারে না । ইহাদের আশ্রয় স্থান, ইহাদের নির্ভরের ভূমি অবশুই আছে । প। রিমিত আশ্রিত পরিবর্তমাছ পদ;থ চক্টভে আমাদের মন আপন! হটতেই এক সৰ্ব্বাশ্রম অপরিমেয় অপরিব ত্তমীয় স্বৰূপে ধাবিত হয়। পরিমিত ও হান্তবং পদার্থের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সহজ-জ্ঞানে অপরিমি পু ভান স্তের ভাব উদয় হয়। আমর মথন আ ক মনে করি, তখন সকল পৃথিবী হইতে অন্তর ভাত স্থত তেও অন্তর এক অমান্ত স্ত; }ল:শ তা মারদের জ্ঞানে প্রকাশ পায় এবং সেই অন স্তু শুনি অণমাদের নিকটে গ্রহেলিকার নায় বোধ হয়, যে পর্ষস্থ ন তাঙ্ক ঈশ্বরের সন্তু তে পূর্ণ দেখি । যখন কাল মনে করি তখন তাঙ্কাকে এক অনন্ত কালেরই অন্তভূ ত দেখি । আমরা সহস্ৰ বৎসর,লক্ষ বৎসর,কোটি বৎসর পূর্বেই দেখি ব। পরেই দেখি; সেই অনন্ত কালের সীমা পাই না এবং অনন্ত কালেতেই সেই অনন্তু স্বৰূপকে ব্যাপ্ত দেখি সেই–লনস্ত—স্বৰূকে আমরা ধখন কোন কারণ প্রত্যক্ষ করি,তখন কারণ পরম্পর হইতে সকল কারণেব মূল কারণে গিয়া আমাদের মন নিবৃত্ত হয় ।
