পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (পঞ্চম কল্প দ্বিতীয় ও তৃতীয় খণ্ড).pdf/৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\&)×) মাত্মা সেইৰূপ আমাদের অন্তরাকাশের স্বৰ্য্য। তিনি সেখানে উtহার সুবিমল প্রভা বিকীর্ণ করিতেছেন । তিনি এক এক বার অtমাদের হৃদয়কে যে পবিত্র স্বগীয় জ্যোতিতে প্র জ্বলিত করিয়া দিতেছেন ; শত শত স্থর্য্যের প্রভা তাঙ্কার নিকটে মলিন ধোয় হয় । তিনি আমাদের নিকটে কি প্রকার আলোক বিতরন করিতেছেন ? তিনি জ্ঞান ধৰ্ম্ম পবিত্রতার আলোক প্রদান করেতছেন, র্তাঙ্গার অনুরাগ কিরণে অামারদিগের আত্মকে অনুরঞ্জিত করিতেছেন । যখুন আমরা অন্তরাকাশে পরমাত্মা ৰূপ স্বৰ্য্য দেখিতে পাই, তখন এই স্থৰ্য্য তাঙ্কার নিকটে অন্ধীভুত হয় । যখন র্তাহার সৌন্দর্য্য-জ্যোতিঃ আমারদের আস্মা তে উদয় হয় ; তখন উষার শোভা কোধায় থাকে ? হার আনন্দ মুৰ্ত্তি দেখিবর সময় বিষয় কোলাহল আর শ্রনভিগোচর হয় না, মোহ দুঃখ শোক তাপ সকলই দূরীভূত হয়। তখন সকলই नृङन उादन বিরাজ করে। তখন আমরা এক নূতন ক্ষেত্রে অবতরণ করি ; এক ভূতন রাজ্য উপনীত হই । তখন অমর এক অনুপম । স্বগীয় অনন্দ উপভোগ করিতে থাকি । তখন বলিতে থাকি, ধন্য তুমি জগদীশ্বর ! কি আশ্চর্য্য তোমার করুণ ! তুমি মনুষ্য জন্মকে কি মহৎ করিয়াছ ! আগমর অতি ক্ষুদ্র , আমির কল্যকার জীব; অামাদের মনের অধিপতি হইয়। তুমি বাস করিতেছ। তুমি সকলের সম্ভজনীয়, তুমি সকলের বরণীয়—দেবতারাও তোমার স্তুতি বাদ করিয়া শেষ করিতে পারে ন; আমর। ক্ষুদ্র জীব হইয়া তোমার সাক্ষাৎ লাভ করিতেছি । এখানেই যদি তোমার এই প্রকার করুণার ভাব, তবে অনস্ত কাল পর্য্যন্ত ভোেমার করুণার তারো কত আশ্চর্য্য চিঙ্গ পচিব । তৎকালে আমাদের আনন্দ, আমাদের প্রেম, অারে। কত উজ্জল হইবে । তোমর জ্যোতির প্রকাশ অারে। কত উজ্জল ৰূপে দেখিতে পাইব । তোমার পরিপূর্ণ মঙ্গল ভাব হইতে অমর কি না আশা করিতে পারি ? তোমার সেই অনিৰ্ব্বচনীয় | } | তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা সত্য ভাব মনে করিয়া তোমাতে কত না বিশ্বাস স্থাপন করিতে পারি ? তোমার সেই সত্য সুন্দর মঙ্গলভাব মনে উদিত । হইলে আমরা কেবল অণশচর্য্য আশ্চৰ্য্য এই মাত্র বলিতে থাকি এবং আমাদের কণ্ঠ হইতে ধন্য জগদীশ্বর ; তুমিই ধন্য, তুমিই ধন্য, এই ধূনি অনবরত উত্থিত হইতে থাকে ওঁএকমেব দ্বিতীয়ঃ مسجمهور این کتیبه ঈশ্বরের সহিত মঙ্গুষ্যের সম্বন্ধ । ক্লভজ্ঞতা প্রকাশ । ২ ০৪ সংখ্যক পল্লিকার ৫৬ প **ৰ শ - , কিন্তু এই কৃতজ্ঞত। রে ও কাশ করিতে হইবে ? ইহার , কোন বাহা ড়ম্বর আবশ্বক করে না ; মনে কৃতজ্ঞতার r - **, 颅 محدة w ভাব থাকিলে আপন ষ্টতেই তাহ। কর্য্যেতে প্রকাশ পাইবে ! ঈশ্বরের করু ণর ব্যাপার স্মরণ করিয়া আগমণদেব যে প্রকার ভাব হওয়া উচিত, তাহার এক কণাও যদি হয়, তবে তাছাই আমাদের সমুদা প্রকৃতিকে অনুরঞ্জিত করবে । আমাদের উৎফুল্ল নেত্রে, আমাদের সানন্দ মুৰ্ত্তিতে, তীক্ষা প্রকাশ পাইতে থাকিবে আমাদের মনে এই কৃতজ্ঞতার ভাবটা নি রস্তুর থাক চাই ;--তাহ ব্যতীত কেন বাহা ক্রিয়ারই কোন মুল্য নাই । মনুয্যের প্রকৃতিই এই ৰূপ যে র্তাহার অস্তিরিক ভাব-সকল জারুতিতে, বাক্যেংেকার্যে তে, ব্যক্ত হইবে। যদি কেবল কতক গুলিন সুবিন্যস্ত কথাতেই ঈশ্বরের নিকটে আমাদের কৃতজ্ঞত। প্রকাশ কর। কুঁয়, তাঙ্কার সহিত গাঢ় ভাব মিশ্রিত না থাকে, তবে মুখের ভাই, কথার ভাব, দেখিয়াই তাহা বুঝিতে পারা যায় । আমাদের সমুদর ভাব, সমুদয় কার্য্যে এই কৃতজ্ঞতার ভাব প্রবাহিত হইলে আমরা এক মুতম মুর্তি ধারণ করি। তাহ হইলে আমাদের মুখ হইতে একটি স্বগীয় জ্যোতিঃ বাহির হয়; জামাদের কণ্ঠ হইতে ঈশ্বরের প্রশংসা খনি উৎসাহের সহিত উত্থিত হইতে থাকে। আমাদের প্রতি ঈশ্বরের যে প্রকার কৃপা ; তিনি