', niu bペ হইয়া প্রকাশ পায়। সেই বিঘ্ন-বিনাশন, দুঃখ-বিমোচন, সেই ভয়-ত্রতা, সুখের বৰ্দ্ধfয় ঠা, পাপের মোচয়িতাকে আশ্রয় করিলেই আমরা এতিষ্ঠাবান হই। দুঃখ ও বিপদের মধ্যে র্তাহার মঙ্গল-স্বৰূপে মামারদের নির্ভর যায়। লোকের নিকট হইতে নিষ্ঠর আঘাত পাইলেও তাহার প্রসন্ন দৃষ্টির উপরে আমরা নিশ্চল থাকিতে পারি। এখানকার সকল সম্পদ অস্থির ; তিনি সকল সম্পদের সম্পদ হইয় আপনাকে দান করিতেছেন । এখানে সৰ্ব্বত্রই ভয়, তিনি আমারদের অভয়-পদ হইয়াছেন । এখানে চতুর্দিকে শক্রতা, কিন্তু সেই পরম বন্ধুর উৎসাহকর মুখ আমারদের সম্মুখে রহিয়ছে । তিনি আমারদের সকল বিকারের ভেষজ, তাহার অমৃত সন্নিধানে অমর। সকল দুঃখ বিস্মত হই । তাছাকে আশ্রয় করিলে আমরা কখন নিরাশ প্রাপ্ত হই ন৷ চতুর্দিকের বিঘ্ন, চতুদিকের পরিবর্তন, চতুদিকের অস্থিরতার মধ্যে তিনি আমারদের নিশ্চল সহায় সকল পরিবর্তনশীল ঘটনর মধ্যে র্তাহার স্থির মঙ্গল-ভাব মুদ্রিত রচিয়াছে। জড়ময় বিষয় রাশির মধ্যে তাছার জ্ঞান-জ্যোতি বিকীর্ণ রহিয়াছে । । তিনি ব্যতীত এই জগৎ আমারদের নিকটে প্রহেলিকার ন্যায় বোধ হয় ; তাহার সহিত সকলই অর্থযুক্ত, জীবিত ও পবিত্র দেখায় । তিনি এই বিশ্ব-মন্দিরের পরম দেবতা। তিনি আমারদের মনের অধিপতি । । অমর নিজ নেই থাকি আর স জনেহ । থাকি,তিনি আমারদের সঙ্গেই থাকেন। সেই বিশ্বতশ্চক্ষুর আশ্রয়ে আমরা সৰ্ব্বদা রহিয়াছি । র্ত স্থার প্রেম-দুটি অামারদের উপরে নিয়তই রছিয়াছে । পিত। মতা হইতেওঁ ৷ আমারদের স্ট্রপরে তাহার অধিক স্নেহ দেখিতে পাই । গুরু হইতে ও তিনি পূজনীয়। ক্টহের পবিত্র চরণে ভক্তি-পুষ্প বিকীর্ণ । করয় আমরা কৃতাৰ্থ হই । ব্রহ্মকে উপা- ৷ সন। করিয়া আমরা ব্রহ্মবান হই, অমর। | মহান হই । মহান কিনে ? এই সংসারের জামরা সেই ভূমণকে প্রাপ্ত হইয়। মছন । i | ধন মন যশ ঐশ্বৰ্য্যেছে কি মহান হই ? তত্ত্ববোধিনী পত্রিক হই । সেই সকল সম্পদের সম্পদকে পাইয়। সুসম্পন্ন হই । “ সমোদতে মেদিনীয়ং হি লঙ্ক। " ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং عب ممجهوي وممس ঈশ্বরের সহিত মনুষ্যের সম্বন্ধ । অণর ধন | মঙ্গল-স্বৰূপ পরমেশ্বরই আমারদের আরাধ্য দেবতা । মনুষ্য যে পর্যন্ত ন মক্ষণ-রাজ্যের রাজাকে দেখিতে পান, সে পর্য্যন্ত র্তাহার ধৰ্ম্ম-প্রকৃতি চরিতার্থ হয় ন; —ষ্ঠাহীর ধৰ্ম্ম-প্রকৃতির - স্থল। রক্ষা পায় না । যে দেবতারে আরাধন । করি ; যাহাকে পূঃ , ত,হাকে মঙ্গলেরই দেখত ব , জানি । সেই ম - জল-স্বৰূপের উপর যখন নির্মর যায়, তখনি ধৰ্ম্ম বল পায়, প্রতি আশ্রয়-ভুমি পায় । যখন কুত জ্ঞতা সেই সৰ্ব্ব স্ল্যাণদণত মঙ্গলময়েরই প্রতি সমৰ্পিত হয় ; যখন প্রার্থন—-জ্ঞান-ধৰ্ম্ম-লাভের প্রার্থন সেই মঙ্গলের নিকেতনেই প্রেরিত হয় ; যখন র্তাহার মাতৃ ভাব, র্তাহার পিতৃ ভাব, র্তাহার গুরু ভাব,অামারদের নিকটে প্রকাশ পাইতে থাকে; আর আমরা শ্রদ্ধা ও প্রীতি সহকারে আমারদের সর্বস্ব র্তাহাকে উপহার fই ; তখনই তাহার আরাধন হয় । যখন আমরা ঈশ্বরকে মঙ্গল-স্বৰূপ বলিয়। জানিতে পারি, তখন তস্থার অtরাধনা সহজে ই হয় । আমারদের প্রকৃতি এই ৰূপ ষে যাহা কিছু পবিত্র ও মঙ্গল, তহিতেই অ! মারদের প্রীতি ও শ্রদ্ধা হয় । পবিত্র চরিত্র পুণায়ার প্রতি আমারদের এই ভাবই উত্থিত হয় এবং সকল মঙ্গলের একায়তন ঈশ্বরেতে ইহার সম্যক চরিভtথত হয় । কঠোর কৰ্ত্তব্য অামারদের নিকট হইতে যে প্রীতি ও অনুরাগ অর্জন করতে পারে না, ঈশ্বরের প্রতি তাছা সহজেই যায় এবং তঁহি হইতে নিম্নগামী হইয়। কৰ্ত্তব্যের স্রোত-সকলে মুতন বল বিধান করে। মঙ্গল-স্বৰূপ, ঈশ্বরে শ্রদ্ধা হইলে সকল মঙ্গলের প্রক্তিই জামারদের শ্রদ্ধা
