পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (পঞ্চম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা SÖዓ সামাদিগকে যে সকল শ্ৰেষ্ঠ অধিকার প্রদান মান থাকে ; তবে আমাদের সকল সন্তা করিয়াছেন এবং সেই সকল অধিকার বুঝতে ও ক্ষমতাবান করিয়াছেন, তাহা মনে করিয়া পের উপশম হইবে । ঈশ্বর আমারদিগকে যে সকল আনন্দ অমরা যেন প্রীতি ও বিশ্বাসের মধ্যে । शुङ श्य বিতরণ করিতেছেন, তাকার জন্য নিরস্তর সঞ্চারণ করি । যখন আমরা জানিতে পারি যে সেই অনন্তু প্ৰেম আমাদের জীীবন-পথের নেতা, তিনি আমার দিগকে মাঅঙ্গলের দিকে, সত্যের দিকেই লইয়া যাই(5亡豆可;了处双硕CR延 গুনি মুনতা বিষন্নত। মামুলে বিনাশ পায় । ঈশ্বরের প্রতি যদি আমাদের যথার্থই কৃতজ্ঞতার ভাব থাকে, তবে অবশ্যই আমাদের মনে একটি প্রসাদ, একটি সন্তোষ, বিরাজমান থাকিবে । ঈশ্বরের উদার সাদাত্ৰতে যখন আমরা জীবনের অধিক ভাগই ইন্দ্ৰিীয় জনিত বিজ্ঞানDTBBD 0KS DBDD S DDDBDB BJDBK DDS fরতেছি, তখন আমাদের মনে প্ৰেমপূর্ণ সন্তোষ-ভাব নিরন্তর থাকা উচিত । যদিও আমরা। দুর্বলত। দরিদ্রতা বা লোকের নিকট হইতে দুঃখ ভোগ করি ; যদিও দুঃসহ শারীরিক ক্লেশ বা অন্যায় দণ্ড সািহত্যু করি ; এই সকল বিপদ বা ইহা অপেক্ষ। আরো সহস্র প্রকার ভয়ানক বিপদেই বা কি ? আমরা ঈশ্বরের রাজ্যে যে সমস্ত সুখ অপৰ্য্যাপ্ত ৰূপে ভোগ করিতেছি, তাহার তুলনায় সে দুঃখ-রাশিই বা কোথায় থাকে ? আমাদের বিশ্বাসের কি এতটুকুও বল নাই যে মনে করি যে ঈশ্বর অামাদের জন্য যাহা করিতেছেন, তাহা মঙ্গলের জন্যই করিতেছেন ? আমরা উনশত বার তঁহার নিকট হইতে যে সমস্ত করুণার চিহ্ন পাইয়াছি, যদি শত বারের বার একবার দুঃখ ভোগ করি, তবে কি আমরা ইহা মনে করিতে পারিব না ষে তাহাতে ঈশ্বরের তাচ্ছিল্য বা ক্রটি নাই । আমরা কি ইহা মনে করিতে পারিব না যে যত সুখে অমাদের যথার্থ মঙ্গল, তিনি আমারাদিগকে সেই প্রকারেই সুখী করিতেছেন ? আমরা যদি শত শত দুঃখ ভোগ করি, শত সহস্র বিপদে আক্রান্ত হই, আর যদি আমাদের হািদয়ে এই বিশ্বাস, এই প্ৰেম-ভাব, বিরাজ তঁহাকে সকৃতজ্ঞ চিত্তে বার বার নমস্কার করা। যত দিন। এখানে আছ, “ এখানকার কল্যাণকর বিষয় সমুদয়ই উপভোগ কর। ; ঈশ্বরের মঙ্গলময় রাজ্যে থাকিয়া আনন্দিত মনে কাল যাপন কর । ঈশ্বর আমার দিগকে য়ে অবস্থাতে রক্ষা করিতেছেন, তিনি আমাদের মঙ্গলের জন্য যাহা কিছু বিধান করিতেছেন, তাহতে তৃপ্ত থাকা কঠিন কৰ্ম্ম নহে; কিন্তু মনে কর, তিনি তঁহার কোন মঙ্গলাভিপ্ৰায় সিদ্ধ করিবার জন্য আমারদিগকে দুঃখ বিধান করিতেছেন, বিপদে নিক্ষেপ করিতেছেন ; তাহাতেই বা কি ? আমরা কি তঁাঙ্কার জন্য কিছু মাত্র ত্যাগ স্বীকার করব না, কষ্ট বহন করিব না? আমাকে দিয়; যদি তঁহার কোন - গাঢ় মঙ্গলাভিপ্ৰায় সিদ্ধ হয়, তবে কি তাহার জন্য আপনাকে ভাগ্যবান মনে করিব না ? না, কেবল বিষন্ন ভাবে ই দিন যাপন করিব ? ঈশ্বরের প্ৰতি কৃতজ্ঞতা অৰ্পিত হইলে আমাদের ७qकर्ष्णि उञान्न्-भ्रूi Cधभ-ऊ, ििन्निद्भस्रु त्र्দয়ে বিরাজমান থাকবে । আমাদের হৃদয় ঈশ্বরের করুণা রসে S DBDuDu DBBB BBB DDD SDBBDu DBDDBDS বতঃ যে ভাব উথিতু হয়, মুখ হইতে স্বভাবতঃ যে সকল বাক্য নিঃসৃত হয়,তাহাতে ই তঁহার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্ৰকাশ করা হয়। যখন কোন সুগন্ধি পুষ্প হন্তে করিয়া মনের সহিত তাহার স্রষ্টার নাম উচ্চারণ করা যায়, তখনই আমাদের কৃতজ্ঞতা প্ৰকাশ হয়। যে স্থলে আমরা কথায় প্রকাশ না করিতে পারি, সে BDBBD DDBDS DBDBDBS DDBYDBBD BDBDD DBS রেতে সমৰ্পিত হইলেই তঁাহার পুজা । झशै०श । এই প্রকার কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাব অভ্যাস হইলে আমাদের জীবন সম্পূর্ণ পরিবর্ত হইতে পারে। যদি আমাদের তাবৎ কাৰ্য্যের সঙ্গে এই মধুর ভাব মিশ্ৰিত