અશ્િમ ૧ss তোষার জ্ঞান বিজ্ঞামলাতের কিঞ্চল ধৰ্শিল ? তোমার অধ্যয়ন অধ্যাপার কি মহত্ত্ব প্রদর্শিত হইল ? ঈশ্বর কি বাহ-জগতের শোভা সৌন্দর্য্য-সাধনের জন্য তোমার হদস্নকে বহুবিধ সদ্ধবৃত্তি দ্বারা বিভূষিত করিয়াছেন ? তিনি কি কেবল জড়ের উন্নতির জন্য পশু প্রকৃতির চরিতার্থতা সম্পাদনের নিমিত্তই তোমাকে এখানে প্রেরণ করিয়াছেন ? র্যার রাজ্যে এক বিন্দু বালুকণা, একটি তৃণও অকারণ সুষ্ট হয় নাই, তিনি কি উন্নতি-শীল অবিনশ্বর আত্মাকে এখানে দেহ-পিঞ্জরে আবদ্ধ করিয়া রাখিবার জন্য সৃজন করিয়া ছেন ১ তিনি কি তাহার উন্নত তাব উচ্চতর আশা সকলকে অরণ্য-কুসুমের ন্যায় অকারণ শুষ্ক হইবার জন্যই সৃষ্টি করিয়াছেন ১ কখনই না । তিনি কেবল উন্নতির জন্য--পরলোকের শ্রেষ্ঠতর উন্নততর অবস্থা প্রাপ্তির নিমিত্ত, অপেক্ষাকৃত উচ্চতৰ ধৰ্ম্মভাব পুণ্য-ভাব উপাৰ্জ্জন করিয়া তাঙ্গর অধিকতর সন্নিকর্ষ লাভের জন্যই এখানে প্রেরণ করিয়াছেন । জ্ঞান প্রীতি পবিত্রতা অজ্জন করিয়া লোকস্তরে দেবতা দিগের সহিত সমস্থলে সমস্বরে তাহার পূজাৰ্চনা করিয়া কৃতাৰ্থ হইবার জন্যই এখানে স্থাপন করিয়াছেন । অতএব মনোযোগী ছাত্রের ন্যায় সমুৎসুক-চিত্তে অনুরাগ সহকারে ব্রহ্ম-জ্ঞান উপাৰ্জ্জন কর, বিদেশী বণিকের ন্যায় যত্ন-সহকারে শীঘ্র শীঘ্র পরলোকের সম্বল সংগ্রহ কর। সেই পরলোক —ব্রহ্ম লোকের প্রতি মনশ্চক্ষু স্থির রাখিয়া এখানকার কার্য্য-কলাপ সম্পাদন কর। দেখিবে যে, দিন দিন তোমার আত্মাতে ঈশ্বর অতি উজ্জ্বলৰূপে প্রকাশিত হইবেন । পথিক যেমন দুর হইতে পৰ্ব্বত-মালাকে কে বল একটি রেখার ন্যায় সঙ্গশন করে, পরে " যত নিকটস্থ হইতে থাকে,ভতইযেমন তাহার প্রকৃত মহান ভাৰু তাহার मृकेि গোচর হয়, গুৰধনীপুর ক্ষোজীপাঞ্চ
- so , o, o t *****__$, ५ ******* &
| ? - o, J- ਲੁੱਢਾਂ তেলশ পথে পরলোক তোমার বিজ্ঞানচক্ষুর অসুখে অপরিস্ফুট তাৰে প্ৰকাশ পাইতেছে, বিষয়-লালসা ও সংসারাসক্তি খর্ব ৰূপে তোমার আত্মাতে প্রতিবিম্বিত হইবে । যে “শাস্তং শিৰদদ্বৈতং ” পরমেশ্বরের মঙ্গলজ্যোতির আভাস মাত্র এখন তোমার নিকট প্রকাশ পাইতেছে, ক্রমে র্তাহাঁকে প্রাতঃকালের সুর্যের ন্যায় পূর্ণ-প্রতায় অতি নিকটস্থ করিয়া দেখিতে পাইবে। এখন যে সকল সত্য, যে সমস্ত ভাব-কলিকা অপরিস্ফুট ভাবে অস্তুর-নিহিত রহিয়াছে, ঈশ্বরের সন্নিকর্ষৰূপ বসন্ত-সমীরণে তৎসমুহ প্রস্ফুটিত হবে, তখন সকলেরই স্বৰূপ অর্থ, স্বৰূপ-ভাব স্পষ্ট छ्नघ्नणध रुझे८व । হে বিপদ-সাগরের পোত-কাণ্ডারি । তুমি আমার দিগকে নির্বিমে নিরাপদে তোমার সেই জ্যোতিৰ্ম্মন্ন ব্রহ্মধামে লইয়া যাও । আমরা এই সংসার-আবৰ্ত্তে পতিত হইয়া ঘূর্ণিত হইতেছি, হে অনাথ-গতি পতিত পাবন । তুমি আমার দিগকে সরল পথ প্রদর্শন কর। আমরা প্রবাস-সুখে আসক্ত হইয়া তোমাকে জুলিয়া এখানে দীন-ভাবে কালাতিপাত করিতেছি, হ্নে করুণাময় পিতা, স্নেহময়ী মাতা ! তুমি আমারদিগের সম্মখে প্রকাশিত হইয়া ভ্রম প্রমাদ মোহ নিরসন করত প্রকৃত স্বদেশ-প্রেম পিতৃভক্তির উদ্দীপন করিয়া দাও । . হে জগদীশ । তুমি সংসার-সাগরে ধ্রুব তারার ন্যায় আমাদিগের নিকট প্রকাশিত থাক, আমরা তোমার প্রতি মনশ্চক্ষু স্থির রাখিয়া এখানকার তরঙ্গ কুকান অতিক্রম করত একাদিক্ৰমে বেঙ্গ তোমারই অভিমুখে ধাবিত হইতে পারি। . আমরা যেন বিদ্যামদে উন্মত্ত হইয়া, সংসার-সম্পদে স্ফীত হইয়া, বুদ্ধি-গৌরবে
