• احمہ احم- --محسوم. . ..s ۔م۔ جے۔ ہیسٹ অতঃপর বক্তব্য এই যে, স্পৃহার গতি উভয়ের মধ্যে সন্ধি সংস্থাপনের দিকে । চিন্তার আতিশয্য হইলে, স্পৃহা যত্নের দিকে তর দেয়, এবং যত্নের আতিশয্য হইলে চিন্তার দিকে ভর দেয়, এই ৰূপে উভয় পক্ষের সামঞ্জস্য রক্ষা করে ; যেমন নিশ্বাসের আতিশয্য হইলে প্রশ্বাসের দিকে এবং প্রশ্বাসের আতিশয্য হইলে নিশ্বাসের দিকে, অথবা বিশ্রামের আতিশয্য হইলে ব্যায়ামের দিকে এবং ব্যারামের আতিশয্য হইলে বিশ্রামের দিকে, স্পৃহা সহজে ধাবিত হয়,— সেই ৰূপ । চিন্তা, ভাবকে আবির্ভাব হইতে পৃথক করে ; যত্ন, আবির্ভাবকে ভাব হ পৃথকু করে ; কিন্তু স্পৃহা, ভাব এবং অবিভাব দুয়ের মধ্যে কোন ব্যবধান রাখে না ; যথা;---আন্তঃকরণের আনন্দ এবং বদনের প্রফুল্লতা অথবা অন্তঃকরণের দুঃখ এবং নয়নের আশ্রম, এই প্রকার ভাব এবং অাবিভাবের মধ্যে যে এক স্প হার ক্ৰোত যাতায়াত করিতে থাকে, তাহার পথে ব্যবধান নিক্ষেপ কর সহজ নহে । পুনশ্চ, যত্ন সহকারে আত্মগত ভাব হইতে বিষয়-গন্ত আবির্ভাব কল্পনা করিতে হইলে যে হেতু উদ্যমের পথ অবলম্বন করিবার প্রয়োজন হয়, এই হেতু চিন্তা S. ट्रे ॐ び5 সহকারে সেই কল্পিত আবির্ভাব হইতে | তাবে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিতে হইলে, উদ্যমের বিপরীত পথ, শাস্তির পথ, অবলম্বন করা আবশ্যক হয় ;-—উদ্যমের পথে যেমন যত্ন স্কুৰ্ত্তি পায়, শান্তির পথে সেই ৰূপ চিন্তা স্কৃপ্তি পায়। আমরা উদ্যম অবলম্বন করিলেই ভাব হইতে আবির্ভাবের দিকে অবনত কই, এবং প্রশাস্তি অবলম্বন করিলেই আবিক্টাব হইতে ভাবের দিকে আকৃষ্ট হুই । অতঃr | | Ed__> награди ாறு পর ইগ বলা বাহুল্য যে, প্রশান্তি এবং উদ্যম উভয়ের মধ্যবৰ্ত্তী সহজ ভাব অবলম্বন করিলেই আমরা ভাব এবং আবির্ভাব উভয় কুলের মধ্যস্থলে অবস্থিতি করি । আমাদের স্পৃহ কি চায় ১—এত শান্তি নহে যে, তদ্বশাৎ সকলই পুরাতন থাকিয় যায় ! এবং এত উদ্যম ও নছে যে, তদ্বশাৎ সকলই নুতন হইয় উঠে ! পরস্তু অব্যবহিত সোপান পদ্ধতি ক্রমে পুরাতন হইতে নূতনে উত্থান করিতে চইলে, তাহারই জন্য যত টুকু শান্তি এবং মন্ত টুকু উদ্যম আবশ্যক হয়, স্পৃহণয় । छझांझे সন, কপিত আবির্ভাবের সম্বন্ধে যে ৰূপ ——জধায়, জগৎ ৰূপ আবির্ভাবের সম্বন্ধে আন গুগুণে সেই ৰূপ পরমাত্মা; এবং আত্মার সম্বন্ধে যে রূপ মনঃ কম্পিত বিষয়, পরম’ স্নার সম্বন্ধে সেই রূপ জগৎ, ইত্যাদি ত্রে পরমাত্মার অপরিমিত জ্ঞান আনন্দ এবং মঙ্গল ভাবের পরিচয় ঘাঙ্গা আমরা সহজে প্রাপ্ত হই, চাই আমারদের যৎপরোনাস্তি শিরোধাৰ্য ৷ ২ ৷ ভাব এবং তাtfদৰ্তাব উভয়ের মধ্যে যে ৰূপ সম্বন্ধ, তাই তামারদের জীবাত্মাতে পরিমিত ৰূপে অনুভূত হইয়া থাকে ; যথা— ভাব এক, আবির্ভাব অনেক ভাব বস্ব, আবির্ভাব গুণ ; তাব কারণ, আবির্ভাব র্যr: এই প্রকার সম্বন্ধ প্রতি মাত্মাতেই স্থল রূপে অনুভূত হয় । কিন্তু কাৰ্য্য কারণ প্রভৃতি উক্ত সম্বন্ধ-সকলের এ রূপ ব্যাপক ভাব যে, “আমাতেই আছে অন্য কোথাও মই " উই|রদের সম্বন্ধে এ ৰূপ কথা বলিতে কেহই অধিকারী নহে ; যেহেতু কাৰ্য্য-করণাদি সম্বন্ধসকল জগতের সর্বত্রই অবশ্য-ৰূপে বদ্ধমুল রক্রিয়াছে । মনঃকল্পনার সম্বন্ধে জীবাত্মা যে ৰূপ---কারণ, ৰূপ-রসাদির সম্বন্ধে বঙ্কি
- جیسے ہمی تہ p ہی -->
