পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ন-২. ജ്ഞ a =سیoms = S AMTAAA AAAASAAAAMS S YT T AAAAAS S বিচ্ছ বাষ্প উধিত হয়, তাহতে সাক্ষাৎ সম্বন্ধে সামাদের কোল প্রয়োজন দৃষ্ট হয় t ম! বটে, কিন্তু ঈশ্বর তাহা লইয়া মেঘরাশি উৎপন্ন করিয়া আমাদের প্রচুর মঙ্গল করিসেই ৰূপ উছাদের সেই অগত্যা "ম্ভিত আত্মম্ভরিতার মধ্যেই যে ধৰ্ম্ম অক্ষুরিত হইতেছিল, তাহাই পল্লবিত হইয় জামাদিগকে ছায়! দৰ্শন করিতেছে । কিছু কাল পরে তঁাহাদের সেই সমারব্ধ কৰ্ম্মকাণ্ড সবিশেষ বিস্তার প্রাপ্ত হইল। সেই সমস্ত বৈতনিক কৰ্ম্মের মধ্যে অপেক্ষাকৃত উন্নত তীব দৃষ্ট হইয়া থাকে। উন্নত উদেশ্য সংসাধন করিবার মিমিত্ত ধৰ্ম্ম সাধন করা অবশ্যক এই আতাস ভু প্লার মধ্যে প্রাপ্ত চওয়া যায় । এই ঠাঙ্গদের দৃষ্টি পৃথিবীকে অতিক্রম পরিয়া স্বর্গের প্রতি প্রধাবিত হইয়াছিল, কেবল এই সংসারে মাবদ্ধ দুইয়া থাকে নাই ; কিন্তু কৰ্ম্ম সকল যৎপরোনাস্থি বিস্তারিত ইয়। উঠিল ; দীর্ঘ কাল ব্যাপী যজ্ঞ মিঃ কানুয়ে ধে অনেক অনেঞ্চ অবশ্যক কর্মে ও বাধা পড়িতে ৪ সালেব বিফল কৰ্ম্ম ও জনসমাজকে অকুলিত করিত্বে লাগিল । বিশেষতঃ প্রথমে শ্রদ্ধাস্পদ আর্যগণ যে উদ্যমপূর্ণ বিশ্বাসেঃ বশবৰ্ত্ত ইয়। কেবল হৃদয়ের প্রভাবে ধৰ্ম্ম কর্মের অনুষ্ঠান আরম্ভ করিয়া ছিলেন, এ পর্য্যন্ত সেই স্ত্রীক্তই প্রবাস্থিত রহিল ; সুতরাং যাহাতে জ্ঞানের তালোচনার দ্বারা সেই বিশ্বাস পরিমাৰ্জ্জিত কর, শুস্থার সময় সমুপস্থিত হইল। । ইংfর পরেই হিন্দু সমাজে জ্ঞান বিজ্ঞ}, মের প্রচুর আলোচনা দৃষ্ট হইয়া থাকে। ঋষিগণ জাক্স ও পরমাত্মার অনুসন্ধানে প্রবৃত্ত হইতে লাগিলেন । তৎকাল-প্রচলিত যাগ যজ্ঞ সফল যে পরম পুৰুষাৰ্থ সাধনের উপযোগী মহে এবং পৃথিবীর ন্যায় লোক முக ع g همه اع • শ্লে তত্ত্ববোধিনী পত্রিক। اساسحسگد s – ഷിക്കൂ = -چت • কপে, ২ জ্ঞfগ ജ്ജ്ജ স্তরেও বিষন্ন সুর্থ ভোগ করা মনুষ্যের পরম পুরুসার্থ নহে, ইহ। ডাঙ্গাদিগের প্রতীতি হইতে লাগিল। কৰ্ম্ম কণ্ডের প্রতি হীদের আদর শিথিল হইয়া পড়িল, জ্ঞান কাণ্ডের মুহিমা স্তেই উহাদের সমুদায় অন্ত:করণ পক্ষপাতী হইল । ব্রহ্ম যে এক মাত্র মহানু বস্তু, অগ্নি বায়ু নহেন, তাহা মহর্ষিগণের জ্ঞান-নেত্রে প্রতিভাত হইল । এত দিন উপাসনাপ্রণালী স্তোত্র ও প্রার্থনাপ্রধান ছিল, এক্ষণে তাহ ধ্যানপ্রধান হইল। এই সময়ের আলোচনাকে ব্রহ্মজ্ঞানের চূড়ান্ত আলো চনা বলিয়; স্বীকার করা যায় না বটে কিন্তু যে সকল মুক্তিসাধন সত্য ব্রাহ্মধৰ্ম্মের আধার হইয়া আছে, তাহা ঐ সময়ের আলোচনার মধ্যেই প্রচুর পরিমাণে ইতস্ততঃ বিক্ষিগু রহিয়াছে দেখিতে পাওয়া যায় । g কিন্তু এই সময়ে পণ্ডিগণের জ্ঞানানুরাগ এত আত্যন্তিক হইল যে, জ্ঞান ও কর্মের সমন্বয রক্ষা নিতান্তু ছৰহ হইয়া উঠিল এমন কি, তাহারণ জ্ঞানের ফল. ও কৰ্ম্মেয় সাল পরম্পর বিরোধী বলিয়া সিদ্ধান্ত করিলেন । গঙ্গাদের নিকটে কৰ্ম্ম সকল মুক্তি লাভের বিরোধী সুতরাং জ্ঞান কৰ্ম্মের বিরোধী হইয়া উঠিল । ইহাতে এই হইল যে, চতুর্দিকে তত্ত্বজ্ঞানের কোলাহলে কৰ্ম্মকাণ্ড সকল ছিন্ন ভিক্ষু হইতে লাগিল । এবং পণ্ডিতগণ তর্ক্স বিতর্কে অবগাহন করিয়া তন্ন-তন্ন করিতে করিতে সুমধুর ঈশ্বর তত্ত্বকে এমন জটিলতাতে আচ্ছন্ন করিলেন লে, হৃদয় মার উঁাহাকে স্পর্শ করিতে পারে না । সুতরাং অন্য প্রকার পরিবর্ত্তন আৰু.. *i7 क रुझेल । হৃদয় যাহাতে পরিতৃপ্ত হয়, সাধারণ ! अबममांझ अशह अना উন্মুখ হইয়া রছিল। দুরবগাঁহ তৰ্ক তরঙ্গ ভেদ করিয়া তত্ত্বজ্ঞান লাভ করা ছুক্ষর হইয়া উঠাতে সাধারণের মন