পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রুক্ষক্রমঃ ৷ ১ ৷ ।। २ । चश्छछिमtग्नी “बिंब॥' ंकार: 'म' अञाढ९ “श्र९' ऋथरू ब्राख्दछु। शब्द अन्द्रीशमभूणङ्गद्धजो९ गअबिज्रा छदषू । ब्रॉजाखिजांनी ‘बङ्गलः' छ ***' प्रभरूछालबडू ! "মৰ্য্যদা অহোরাত্রযেt খ্যাপধিতা স্থৰ্য্যশ্চ নং জন্ম কং **५' न्नषरूदङ्गांछरपू ' 'ट्रश्नउिs' इझ्ङा९ cमराँमाँ९ পালধিত "ইশ্নঃ’ চ নিঃ’ জন্মকিং ‘শং’ সুখকরোভ বস্তু । फेङ्गममः' छेक्न क्खिीर्ष९ अfमफ़ि vांटम्रो निष्क्रिभजि हे ठि ॐङ्गजन्मं बिभू:हिं दांममांदउicङ्ग शृधिनr1फ्रीन ८ताकfन भनजयज्ञान्* श्राद्धfखबांन । अ७ छेद्भकcम दिभूक ‘न?' अन्ब्रांक९ ‘४९' शूथकव्र ऊँ*प्रतांनां१ wमधि ऊ वा आउछू । 5 & oty ৯ । মিত্র বরুণ অর্ম্যমা দেবগণের পালক নে। বিষ্ণু" | না। তিনি কখন কাহার ইন্দ্রিয়-গোচরে ᎼᎼᏑ डेब्रश्रुि श्ब बारे । झुर्बल लाप्रु छैशत्क চক্ষু দ্বারা দর্শন করিবার নিমিত্ত উৎসুক ছইয়া থাকে, কিন্তু উাহাদিগের ইহা অবগত হওয়া উচিত যে, এক সময় শরীরের সহিত সমুদায় ইন্দ্রিয় চির কালের জন্য বিগলিত হইয়। যাইবে ; কিন্তু চিরজীবী অক্সার পক্ষে অমৃতস্বরূপ ঈশ্বরকে সন্দর্শন করা চিরকালই আবশ্যক থাকিবে । ঈশ্বর মানস-প্রত্যক্ষেরও বিষয় মহেন। আমি আন্তরিক্রিয় দ্বারা কেবল আপনাকেই প্রত্যক্ষ করিতে পারি। ঈশ্বরের কথা দূরে ইন্দ্র এবং ত্রিবিক্রম বিষ্ণ, আমাদিগের সুখ বিস্তার করুন ৷ ১ ৷ ৬ ৷ ১৮ । arlamisarile lui ব্রহ্ম-বিদ্যালয় । পঞ্চদশ উপদেশ । ব্রহ্ম-দৰ্শন ও ব্রহ্মান নদ । YT BB YSBBBB BBBSg BDDSBBBB BSBDD অন্তরে সর্ব্বক্ষণ সাক্ষাৎ প। ইয়। ভূমানন্দ উপভোগ করিতেছেন, উrহার সকল কমিনার পর সম:fগু হুইয়াছে। আমরা বাহ বস্তু-সকল প্রত্যক্ষ করিবার মিমিত্ত চক্ষু, কর্ণ, নাসিকা, জিহ্বা ও ত্বক, | এই পাঁচটি বহিরিন্দ্রিয় প্রাপ্ত হইয়াছি এবং বাহ বস্তুতে ৰূপ, শব্দ, গন্ধ, রস ও স্পর্শ এই পাচটি গুণ বিদ্যমান থাকাতে তাহা অামাদের প্রত্যক্ষের বিষয় হইয়াছে। ঈশ্বর আত্মা পদার্থ, তাহাতে ৰূপ, শব্দ, গন্ধ, রস বা স্পর্শ গুণ নাই ; অতএব তিনি ইঞ্জিয়-সন্নিকর্ষজনিত প্রত্যক্ষের বিষয় নহেন, উহাকে ইঞ্জিয় দ্বারা প্রত্যক্ষ করা যায় না। আমরা অন্যের আত্মাকেও প্রত্যক্ষ করিতে পারি নিৰ্মাতা । অতএব আমরা কোন ৰূপেই কুক, অন্যের পরিমিত আত্মাকেও তদ্বার দর্শন করিতে পারি না । আত্মাতে যাহা আছে ও আত্মাতে যাহা ঘটিতেছে, অন্তরিন্দ্রিয় দ্বারা কেবল জাহাই জ্ঞাত হওয়া যায়। এই অস্থরিন্দ্রিয় দ্বারা আমি আমার জ্ঞান ও ভ্রান্তি, ধৰ্ম্ম ও অধৰ্ম্ম এবং সুখ ও দুঃখ, সমুদায় আত্ম-বৃত্তান্ত অবগত হইতেছি। ঈশ্বর আমার আত্মা নহেন—তিনি জীবাত্মা নছেন: প্রত্যুত তিনি তাহা হইতে সম্পূর্ণ বিভিন্ন— এই জন্য আমরা অন্তরিক্রিয় দ্বারা স্বীয় স্বীয় আত্মার ভাব-সকল যে ৰূপ দর্শন করি, তাহার স্বৰূপ ভাব সে ৰূপ দর্শন করিক্তে পারি না । তিনি কল্পনারও বিষয় নহেন। পূৰ্বে ইঞ্জিয় দ্বারা যাগ অনুভূত হইয়াছিল কাপনা কেবল তাহা লইয়াই ক্রীড়া করিতে পারে। অতীন্দ্রিয় পরমেশ্বর তাহার ক্রীড়নক নহেন। আমরা মনুষ্যের শরীরকে কল্পনা-ক্ষেত্রে আনয়ন করিয়া ধ্যান করিতে পারি: আমরা কম্পনা দ্বারা মনুষ্য-শরীরে পশুর মস্তক অথবা পশু-শরীরে মনুষোর মন্তক সংযোজিত করিয়া ধ্যান করিতে পারি ; আমরা জাকে ইজিয়ার দর্শন করতে পারি। কম্পন দ্বারা একটি শরীরকে অৰ্দ্ধেক পুরুস্বাকৃতি ও অৰ্দ্ধেক স্ত্ৰীৰূপী বলিয়া ধ্যান