জাতি হইতেও পারে । এই মতটি যদিও খৃষ্ট সম্প্রদায়ের । পক্ষে উৎসাহ ও শান্তিপ্রদ হইতেছে কিন্তু ধৰ্ম্ম গ্রন্থ সমুদায় ইহার যাথার্থ সপ্রমাণ করিতেছে না, এই নিমিত্ত অনেকেই ইহাকে সন্দিন্ধ দৃষ্টিতে দর্শন করিয়া থাকেন । ইহুদিরা এই মতের অনুবত্তী দৈবজ্ঞদিগের কএকটি বাক্য উদ্ধত করিয়া কহিয় থাকেন যে, পৃষ্ট পৃথিবীতে আপনার রাজ্য হ,স্থাপন করবেন এবং পৃথিবীস্থ সমস্ত লোককে এক সুত্রে বদ্ধ করিয়া আমাদিগের মতানুযায়ী করিয়া দিবেন। মহাত্মা যষ্টিন মাটরি মিলেনিয়ম মতের অতিশয় পোষকতা করিতেন । তিনি কহেন যে খৃষ্টের মতে র্যাঙ্গরা বিশ্বাস প্রদর্শন করেন, খৃষ্ট পুনরুত্থানের পর তাহাদিগের সতি সহস্ৰ বৎসর রাজ্য করবেন, હારે বিশ্বাসটি প্রকৃত খৃষ্টানদিগের মধ্যে জীবন্ত ভাবে রহিয়াছে । কিন্তু যষ্টিন মটৰ্ণরের এই মত সাধারণের পরিগৃহীত হয় নাই। যদিও সকল সময়ে অনেকানেক প্রধান প্রধান ধৰ্ম্ম যাজকেরা এই মত স্বীকার করিয়া গিয়াছেন কিন্তু ইউসবিয়স ও ইরেনিয়স প্রভৃতি প্রাচীন গ্রন্থকারদিগের গ্রন্থে এবং ডিউপিন ও মোসেম প্রভৃতি নব্য লেখকদিনের ইতিহাসে দেখিতে পাওয়া যায় যে এই মতটি সমগ্র খৃষ্ট সম্প্রদায়ের অনুমোদিত ছিল না। ওরিজেন ও আলেক জান্দ্রিয় দেশের ধৰ্ম্ম যাজক ডাওনিসিযসূ উপর হস্তক্ষেপ করিয়াছিলেন । ডাক্তর छ्झे ऐदि কহিয়াছেন যে এই মিলেনিয়ম মত । সাধারণ খৃষ্ট সম্প্রদায়ের গ্রাহ ছিল না এবং ইহা ষ্টের শিষ্যগণ হইতে যে আমি | \ পারে না । । i n ডাক্তার টি বর্ণেট কহেন যে চতুর্থ শতাব্দী পর্যন্ত এই মত সাধারণের গ্রাহ ছিল । কিন্তু ডাইওনিনিয়স তুতীয় শতাौज्ञ थांब्लव्ड नत्र धथळभ ७ई भङ मूबिङ করিয়াছিলেন এবং ওরিজেন ই হারও পূর্বে এই মতের কতক গুলি অমুলক কল্পনায় কটাক্ষ করেন । গ্রে কহেন যে যদিও প্রচলিত মিলেনিয়ম মত অনেকেরই অগ্রাহ হইয়া উঠিয়াছে এবং কি প্রাচীন কি অাধু নিক সকল কালের লেখকের ধৰ্ম্ম পুস্তকে যতটুকু আছে, তদ্ব্যতিরেকে এই মতের অমুলক কপিত ভাগ গুলি উপেক্ষ করিয়াছেন, তথাচ যাহার! ধৰ্ম্ম-গ্রন্থ সকল হুক্ষমানুসুক্ষ ৰূপে অনুসন্ধান করিয়াছেন, তাহার খৃষ্টের ধৰ্ম্মরাজ্যের বিষয় অবশ্যই বিশ্বাস করিবেন । f দ্বাবিংশ পোপ জন চতুর্দশ শতাব্দীতে এই মত প্রচার করেন কিন্তু এই বিষয়ে কীছার কি ৰূপ অভিপ্রায় ছিল, ভাগ কিছুই জ্ঞাত হওয়া যায় না । কুমওয়েলের সময় ইংলগু যখন অরাজক হইয়াছিল, তখন তথায় এই মিলেনেরিয়ান সম্প্রদায় উত্থিত হয় । ইঙ্গর কহিত যে খৃষ্ট পৃথিবীতে ভূতন রাজ্য সংস্থাপন করিবার নিমিত্ত শীঘ্রই আবিভূত হইবেন । ইহারা আরও কহে যে আমরা সকলে পবিত্র স্বভাব ঋষি হইব এবং যখন খৃষ্ট আসিয়া উহার রাজ্য প্রতিষ্ঠিত করেবেন, আমরা তাহার প্রতিনিধি হইয়। উহার অধীনস্থ লোকদিগকে শাসন করিব । এই বিশ্বাসের অনুরোধে ইহুদিগের মধ্যে কতক গুলি লোক মনুষ্যকৃত রাজ্যের উচ্ছেদ সাধনে যত্নবান হয় । পুরাবৃত্ত পাঠে আসিরিয়, পারসীক, গ্রীক ও রোমীয় এই চারিটি সুৰিখ্যাত অতি বিস্তীর্ণ রাজ্যের পরিচয় প্রাপ্ত
