পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

零評<道平$*曾s ক্রোড়স্থ করিয়া রাখিয়াছেন, আমরা কি একটি দিনও তাছার জন্য উৎসর্গ করিতে পারিব না ? যদি তাহার করুণা স্মরণ করি, তবে তীহাকে বিস্মৃতি-জন্য হৃদয় অনুতাপে কি বিদীর্ণ হইয়া যায় না ? সকলেই আপনার জীবন পরীক্ষা করিয়া দেখুন, তিনি কত সুখ বর্ষণ করিয়ছেন, কত দুঃখের ঔষধ হইয়াছেন, কত সম্পদ প্রেরণ করিয়াছেন, কত বিপদ হইতে উদ্ধার করিয়াছেন, আমরা কত বার অপরাধ করিয়াছি তিনি কত বার ক্ষমা করিয়াছেন, এই সকল মনে 営す ře SJØ : ۴ عید করিয়া কোন পাষাণ হৃদয় স্থির থাকিতে ; a. as পূর্ণ হইল, পরে আচার্য মহাশয়ের বেদিতে উপবেশন করিলে ঐযুক্ত میبه হইয়া যেন নুতন লোকে উপনীত হইয়াছে । । অদ্য চতুর্দিকেই ঈশ্বরকে প্রত্যক্ষ করি- | A. றங்க Q- ாடி வலு:சகண் বক্তৃত। কারলেন— তেছি । মন হইতে ক্ষুদ্র কামনা ও নীচ । পারে ? অদ্য মন সংসার হইতে অবসুত অষ্টাত্রিংশ সান্ধৎসরিক ব্রাহ্মসমাজ

  • c S

তোমাতে অনুরক্ত হউক। তুমি আমাদিগকে পাপ তাপ হইতে উদ্ধার কর । তোমার প্রেম শিক্ষা দাও । আমাদিগকে তোমার অনুগত কর। তুমি সমস্ত জীবন আমাদের সম্মুখে থাক । এই উৎসব হৃদয়ে চিরস্থায়ী হউক । ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং ” ৎপরে ঐযুক্ত বেচারাম চট্টোপাধ্যায় একটি বক্ততা করিলে চারিটি ব্ৰহ্ম-সঙ্গীত ङ्ङेशा नङ उत्र झ्झेल्न । অনন্তর সন্ধ্যকাল উপস্থিত হইলে প্রধান আচাৰ্য্য মহাশয়ের ভবন-প্রাঙ্গন হেমচন্দ্র ভট্টাচাৰ্য্য দণ্ডায়মান হইয়া এই চিন্ত দুীরুত হইয়াছে। হৃদয়ে পৰিত্ৰতা । “আমরা সম্বৎসর কাল যে দিনের অপেক্ষা সঞ্চারিত হইতেছে । প্রেমানল প্রজ্বলিত করিতে ছিলাম, দেখিতে দেখিতে সেই দিন হইতেছে । কৃতজ্ঞতা উচ্ছসিত হইতেছে, উপস্থিত হইল ! অদ্য কি শুভক্ষণে রজনী অদ্য মন তাহার গুণ গান ও ডাহার প্রেম | প্রভাত হইয়াছিল ! অদ্য শয্যা হইতে গাপান করিবার জন্য উৎসুক হইতেছে । যে ত্রে থান অবধি মন যে কি উল্লাসে আছে, দিকে দৃষ্টিপাত করিতেছি, উহাকেই দেখি- কিছুই প্রকাশ করিতে পারি না । অদ্য তেছি । “সএবাধস্তাৎ স উপরিষ্টাৎ স পশ্চাৎ স পুরস্তাৎ স দক্ষিণতঃ স উত্তরতঃ । ” যে আশায় এখানে আসিয়াছিলাম, তাহা চরিতার্থ হইল । ধন্য জগদীশ্বর ! তোমাকে কোটি কোটি নমস্কার । তোমার এত করুণা ! তোমার এত প্রেম ! ক্ষুদ্র কীটগণের প্রতি তোমার এত দুর দৃষ্টি ! আমাদের পাপিষ্ঠ হৃদয় তোমার জ্যোতিতে পবিত্র হইল । তোমার জয় হউক, তোমার ব্রাহ্মধৰ্ম্মের জয় হউক । তোমার পবিত্র নাম প্রতি রসনায় উচ্চারিত হউক । তোমার পবিত্র উৎসৰ দেশে দেশে दTांश्व शठेक ॥ ८ङोभांद्र निश्शनब नकल হৃদয়ে প্রতিষ্ঠিত হউক। তোমার পৃথিবী প্রত্যেক দণ্ড প্রত্যেক মুহূৰ্ত্ত আমাদিগকে নুতন নূতন আনন্দ অনিয়া দিতেছে । আজিকার আনন্দ মনে ধরিবার নয়; চন্দ্রেণ দয়ে মহাসাগরের জলরাশির ন্যায় ক্ষণে ক্ষণে উচ্ছলিত হইয়া পড়িতেছে । কি আশ্চর্য্য ! প্রতিদিন যে সুৰ্য্য রজনীর গাঢ় তিমির ভেদ করিয়া আমাদিগকে জাগরিত করে, অদ্য সেই স্থৰ্য্য উদিত হইয়াছিল— প্রতিদিন যে সমীরণ মৃদুমন্দসঞ্চারে দেহ মন স্নিগ্ধ করিয়া থাকে, অদ্য তাছাই বক্রগতিতে প্রবাহিত হইতেছে—প্রতিদিন যে নীলবর্ণ নভোমণ্ডলে গ্রছ নক্ষত্র সকল নিঃশব্দে প্রস্ফুটিত হয়, অদ্য তাহাদিগকেই দেখিতেছি—প্রতিদিন যে সকল বিহঙ্গ বৃক্ষ