পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/২০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3 οίσ’ ፴“ তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা i १ अ*~, • छत्र নাই। “নান্যঃ পন্থা বিদ্যতেইষনায়" তিনি দ্বারা প্রতিক্ষণই সতর্ক করিতেছেন। পাছে । জ্ঞ পরিমিত বিষয়াসক্ত সুখেচ্ছ মুক্তি- মনুষের আদর্শ গ্রহণ করিয়া মনুষকে নেতা প্রার্থী জীবদিগকে পরিমিত বস্তুর আরাধনা উপদেষ্ট বা মধ্যস্থ করিয়া আমরা ৯৯... . ৯. বিরক্ত হইয়া ভূমা ঈশ্বরের শরণাগত | হইতে দুরে পড়িয়া ক্রমে অধোগতি লাভ इझेदाङ्ग अमा भेंडीब्र यदब्र ध३ कहिङ- | कब्रि, जैश्वद्ब्रज्ञ caटयाज्बन ब्रूत्र-जाडि८मছেন “ যোবৈ ভূমা তৎসুখং নাম্পে সুখ- থিতে ཧ། পাইলে অন্ধীভূত इ३, ७ जमा মন্তি। ভূমিৰ সুখং ভূমীত্বেৰ বিজিজ্ঞাসি- ব্রাহ্মধৰ্ম্ম সামাদিগকে আমার সম্মুখে শুদ্ধতব্যঃ । যিনি ভুমা, তিনি মহামৃ তিনি | বুদ্ধ-মুক্ত-স্বৰূপ পরমেশ্বরকে স্থাপন করিয়া সুখ-স্বৰূপ; ক্ষুদ্র পদার্থে সুখ নাই। ভূমা | উহাকেই আদর্শ ও অনুকরণ করতে আদেশ ঈশ্বরই সুখ-স্বৰূপ ; অতএব তাহাকেই | করিতেছেন । জানিতে ইচ্ছা করিবেক।" পাছে অপ-বুদ্ধি | হে ভগবদ্ধক্ত সাধু সজ্জন সকল । অনেক লোকেরা সর্বস্রষ্ট পরব্রহ্মের উপাসনা না | আমারদের সৌভাগা-বলে দেব-প্রদা৮ে করিয়া সৃষ্ট বস্তুর আরাধনায় প্রবৃত্ত হয়, পাছে | উন্নতির প্রকৃত পথ প্রাপ্ত হইয়াছি। এই উপদেশ-দোষে বা দৃষ্টান্ত-প্রভাবে লোকে ; মোহময় সংসার-তিমিরের মধ্যে আমরা ক্ষণভঙ্গুর পরিমিত বস্তুকেই অজর অমর প্রকৃত জ্যোতি লাভ করিয়াছি। মৰ্ত্ত লোক অশোক অতয় অপরিমিত ব্ৰহ্ম বার্তাহার বাসী হইয়া ব্ৰহ্ম-ধামের সুন্দর সরল সোপান অংশ বলিয়া ভাস্থারই অর্চনায় ধাবিত হয়, লাভ করিয়াছি । সাবধান, যেন আমরা এ জন্য বাক্ষধৰ পষ্টীক্ষরে সৃষ্ট বস্তুর নিজ নিজ দোষেই এই দেব-তুল্য অধিসহিত সেই “অকল মুরত” অনাদ্যনন্ত নির- কার হইতে বিচুত না হই । যে ব্ৰাহ্মক্তিশয় পরমেশ্বরের প্রভেদ প্রদর্শন করি- ধর্ম এখন ভারতের শিরোভূষণ ও বঙ্গতেছেন “যদ্বাচনভূদিতং যেন বাগভু্যদ্যতে বাপীদিগের সর্বস্ব ধন হইয়া এখানে হর্যের ভূদেব ব্রহ্ম ত্বং বিদ্ধি নেদং যদিদমুপাসতে। নাম দীপ্তি পাইতেছেন, সৃষ্টির প্রথম দিন যন্মনসা ন মনুতে যেনাহুৰ্ম্মনোমতং । তদেব | হইতেই ভূমণ্ডলের সকল দেশে সকল স্থানেই ব্রহ্ম ত্বং বিদ্ধি নেদং যদিদমুপাসত্তে । " যিনি ইছার স্বগীয় ফুলিঙ্গ সকল পতিত হইয়াছিল— বাক্যের বচনীয় নহেন, বাক্য র্যাহার দ্বারা । বিদ্যুতের ন্যায় কত অসংখ্য অসংখ্য আপ্রেরিত হয়, ভাগকেই তুমি ব্ৰহ্ম বলিয়া | আর সংশয়-অন্ধকার বিনষ্ট করিয়াছিল, লন, লোকে যে কিছু পরিমিত পদার্থের শুদ্ধ লোকের বিহিতৰূপ যত্নের অভাবে উপাসনা করে, তাহা কথন ব্রহ্ম নহে। তাহা এত দিন পরিশুদ্ধ ভাবে কোন দেশেই লোকে মনের দ্বারা যাহাকে মনন করিতে বন্ধমূল হইতে পারেন নাই, সাধকের সাবপারে না, যিনি মনের প্রত্যেক মননকে ধানতা ও সতর্কতার অসম্ভাবে ইহা প্রায় কানেন, উহাকে ব্ৰহ্ম বলিয়া জাম, লোকে কুত্ৰাপিই নিষ্কলঙ্ক ভাবে দীর্ঘকাল অনুষ্ঠিত যে কিছু পরিমিত পদার্থের উপাসনা করে, হয় নাই। এই ধৰ্ম্ম-প্রধান ভারত বর্ষের তাহা কখন ব্রহ্ম নহে । প্রতিই কেন এক বার চাহিয়া দেখ না, ব্রাহ্মধৰ্ম্ম অামারদিগকে সৃষ্ট বস্তুর জারা- ইহার দেশ বিশেষে সময় বিশেষে ব্ৰহ্মধন হইতে—নরদেবতার উপাসনা হইতে জ্ঞানের কত দুর আলোচনা হইয়াছিল, এখন পৃথকু থাকিবার জন্য ঈদৃশ মধুময় উপদেশ যে সকল অক্ষয় সত্য ব্রাহ্মধর্ম গ্রন্থকে অল |o