পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

哥钟乙领 骨演 g Ҹ), х i n i (* অধিপতি কৰ্ম্ম স্বারা o, ". o o * 取 §§ d n * * n , , * . s * - o n অহিংসিত স্থা আমাদিগের ধন বন্ধন ও প্রাণ রক্ষণার্থ যত্নবান হউন ৷ ১ ৷ ৬ ৷ ১৫ । ব্রহ্ম-সমাজ । শ্ৰীযুক্ত বেচারাম চট্টোপাধ্যায়ের বক্ততা । ১ অড়ি শনিবার ১৭৮৯ শক । যাহার আরাধনার জন্য সকলে একত্রিত হই, সেই দেব-দেবের বার্ষিক পুজাৰ্চনার নিমিক্তই চারিদিক হইতে এই সমস্ত সাধু সজ্জন এখানে সম্মিলিত হইয়াছেন । কেবল তারই ধ্যান ধারণার জন্য বিমল-হৃদয় ব্রহ্মপরায়ণ ৰিশুদ্ধ-চরিত জনগণ এই পরিশুদ্ধ উপাসনামগুপে অদ্য আগমন করিয়াছেন । আজিকার এই জন-সমারোহের অন্য কোন প্রকার আকর্ষণ নাই । আমরা সকলে কেবল সেই ত্রিভুবন-রাজের জাহামেই ব্যস্ত সমস্ত হইয়া এখানে সম্মিলিত হইয়াছি । সম্বৎসর কাল নানাবিধ বিস্ত্র বিপত্তি,পাপ তাপ হইতে উতীর্ণ হইয়াসেই বিম্ব-বিমাশনের সেই পতিতপাৰনের সন্নিধানেই কৃতজ্ঞতা উপহার লইয়া আগমন করিয়াছি। সকলে সম্ভাবে প্রীতিভাবে, আন্ধা ভক্তি সহকারে এখানে আসিয়া উপস্থিত হইয়াছি। । স্থৰ্য্য যেমন পৃথিৰীকে জাপলার অভিমুখে আকর্ষণ করিড়েছে, মদ মদী সকল যেই ৰূপ নেই মহা ঘনাদানস্থ পরমেশ্বর, পত্তি লক্ষণ কৰিছেছেন, সমুদায় জালৰ f তুচ্ছ করিয়া জন-সমাজের বাল্যাবস্থা হইতেই কাদিক্ৰমে সকল মনুষ্যই ধৰ্ম্ম-তুষ্ণায় জা কুল ও অস্থির হইয় সেই ধৰ্ম্মাবহ পরমে ভবানীপুর পঞ্চদশ সাম্বৎসরিক স্বরের সন্নিকৰ্ষ লাভের জন্য চেষ্টা করিতেছে। জগতে যত প্রকার অাকর্ষণ অাছে, তন্মধ্যে ধৰ্ম্মের আকর্ষণই প্রধান আকর্ষণ । জন সমাজের যে সকল বন্ধন আছে, ধৰ্ম্মরন্ধনই তন্মধ্যে সর্বাপেক্ষ অচ্ছেদ্য বন্ধন । সাধারণ আমরা প্রতি সপ্তাহে এই পবিত্র মন্দিরে । থাকে, তবে তাহ ধৰ্ম্ম ভিন্ন আর কিছুই মানব জাতির যদি কোন ৰূপ ঐক্য-স্থল নহে। বিভিন্ন-প্রকৃতি মানব কুলের ঐক্য বন্ধনের এক মাত্র সুত্র কেবল ধৰ্ম্ম, সেই ধৰ্ম্ম-সুত্রে অনুস্থ্যত না হইলে আর কোন ৰূপেই অসংখ্য মর্ত্য জীব এক-শরীর একআত্মা হইয়া দণ্ডায়মান হইতে পারে না । মনুষ্যের শরীর পোষণ ও আত্ম পরিপালনের জন্য যত প্রকার দ্রব্যের অভাব থাকিতে পারে, তন্মধ্যে ধর্মের অভাবই তাহার গৃঢ়তর গভীরতর অভাব। মনুষ্য সংসারে অন্যবিধ উপকরণের অসদ্ভাবে জীবিত থাকিতে পারে, কিন্তু ধৰ্ম্মের অভাবেই তাঙ্কার মহত্ত্ব দেবত্বের হানি হয়, ধৰ্ম্ম বিহীনেই তাহাকে মনুষ্য হইয়। পশুত্ব লাভ করিতে হয় । জগতে এমন আর কোন উপকরণই নাই, যে সমস্ত লোককে তাহা লাভ করিতেই হইবে । ভূমণ্ডলে এমন আর কোন বিষয়ই নাই, যে তাহার অভাবে মনুষ্যের উন্নতির স্রোত এককালে অবরুদ্ধ হইতে পারে—সুখ শান্তি ও আশা আনন্দের সোপান একেবারে বিনষ্ট হইতে পারে। ধৰ্ম্মের অভাবই মনুষ্যের যথার্থ অভাব । ধৰ্ম্ম-শূন্য হইলে আর আর শত সহস্র উপকরণ সত্ত্বেও তাহাকে স্থখ ছুর্গ ত্তিতে পতিত হইতে হয়। ধৰ্ম্ম ব্যতিরেকে