পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

文 কোন একটা আত্মার কিম্বা কোন একটা ऊाङिद्र नर्बनिौम उन्नडिग्न अडांवमा नाशे । ধৰ্ম্মের আকর্ষণেই অসত্য বনবাসী মনুষ্য হইতে, সদ্বন্ধি-সম্পন্ন সুসভ্য মানব-কুল পর্য্যন্ত, পরস্পর দৃঢ়-বন্ধনে আবদ্ধ হইয়া কালাতিপাত করিতেছে । মনুষ্যের যে প্রকার বিভিন্ন-প্রকৃতি, তাহাতে কোন ৰূপেই সাধারণ মনুষ্য জাতিকে এক পথে পরিচালিত করিবার আর উপায়ান্তর নাই । যদি জ্ঞান-বিজ্ঞান দ্বারা, বিষয়-বিভব দ্বারা, মনুণ্যের মধ্যে সপ্তাব সাধু-ভাবঐক্য-ভাব ভ্রাতৃ-ভাব বিস্তার না হয়, তবে আর সাধারণ মনুষ্য-জাতির ঐক্য-স্থল কোথায় ? যদি বিষয়-বিত্ত লাভে মনুষ্যের বিভিন্ন মত বিভিন্ন অতিলাষ হয়, তবে অার কিসের জন্য তাঙ্কারদিগের এক লক্ষ্য হইবে : যদি সংসারের অপরাপর বিষয় লাভ করা তাঙ্গারদিগের স্বীয় স্বীয় ইচ্ছা ও অভিরুচির প্রতি নির্ভর করে, তবে কোন বস্তু লাভ করা তাহারদিগের সকলেরই প্রকৃতিগত প্রাণগত আকিঞ্চন ? সকলে মৰ্ত্ত জীব হইয়। এক সুর্য্যালোকে বাস করিয়া যদি আর সমুদায় বিষয়েই তাহারা পরম্পর বিভিন্ন পথে বিচরণ করবে, তবে আর কিসের জন্য তাহার সকলে হস্তে হস্তে, স্কন্ধে স্কন্ধে, হৃদয়ে হৃদয়ে সমৃদ্ধ হইয়া এক পথের যাত্রী হইবে ? যদি বিদ্য বিত্ত ও পদের তারতম্য হেতু জনসমাজের মধ্যে উচ্চ ও নীচ ভাব থাকে, তবে আর কিসের জন্য ভূমণ্ডলে রাজা প্রজ, ধনী নিৰ্দ্ধন, পণ্ডিত মুখ বালক বৃদ্ধ—নরনারী সকলেই সমভাবে চালিত হইবে ? কিসের জন্য, কাহার নিকটে, সমস্থলে সকলেই দণ্ডায়মান হইয়া এক বাক্যে একবিধ প্রার্থন ও যাচ্ঞ করিবে । সাধারণ মানবকুল কেবল ধৰ্ম্ম-দ্বারা—ঈশ্বর-সন্নিধানেই এক-হৃদয় এক-বাক্য এক লক্ষ্য হইয়াই l t l '. ... a. “... - - t '. t e n - o - ‘. . . . . . . '. r -- r - . . . 1 * ' , , ,"مي ". "... ' ' . . . n -- * ... ' . - * * * , , . . . . . ' • , * * - ۔ ۔ ۔ہ مہں ہے۔سماجیے۔مبہمہw ، ، سی 1 s , , - i 1, r " * - - - - - - * ". . . . . , , , . . . . ** 1 দায় মানব জাতির গৃষ্ঠর গভীরতর অভাব। ধৰ্ম্ম-সাধন ব্রহ্ম-লাভই সমগ্র মনুষ্য-জাতির ঐক্যস্থল মনুষের আর আর সকল বিষয়েই বিভিন্নত বিচিত্রতা, একত! কেবল ঈশ্বর লাভ স্থলে । জগতে বিষয়-বিত্ত-নিবন্ধন যে সন্মিলন ও সপ্তার, তাহ বিষয় বিত্ত অপনয়ের সঙ্গে সঙ্গেই অপহৃত হয় । কিন্তু ধৰ্ম্ম-জনিত যে সৌহৃদ্য ভ্রাতৃভাব, তাহ ইহলোকে সঞ্চারিত হয়, লোক লোকান্তরে তাহ আরো দৃঢ়তর গাঢ়তর হইতে থাকে। বাণিজ্য ব্যবসায় সম্বন্ধে আমরা এই ক্ষুদ্র পৃথিবীর হয় তো দুই চারিট জাতির সঙ্গে বাঞ্জিরে বাহিরে মিলিত হইতে পারি, ধন-বলে বান্ধবলে বিদ্যা বা কৌশল-বলে অধিক হয় তে। দুই একটা দেশের সহিতই কোন প্রকার বৈষয়িক সম্বন্ধে অচির ঐক্য স্থাপন করিতে পারি ; কিন্তু আমারদের অন্তরের-হৃদয়ের চির-সন্মিলন কেবল ধৰ্ম্ম প্রভাবেই সুসম্পন্ন হয়। ধর্মের সম্বন্ধে ঈশ্বরের সম্বন্ধে এই মৰ্ত্ত্যলোকবাসী মনুষ্যের সঙ্গে, দেব-লোকেও দেবস্তাদিগের সঙ্গে, চিরন্তন অক্ষয় झाळुভাব সঞ্চারিত হয় । ধৰ্ম্মের প্রতি ঈশ্বরের প্রতিই সমুদায় মানব-জাতির ঐকাস্তিক নিষ্ঠা ও একান্ত অটল অবিচলিত অনুরাগ থাকতে পৃথিবীর প্রারম্ভ হইতে অদ্যাবধি ধৰ্ম্মের নামেই সকলে পরম্পর আবদ্ধ হইয়া রহিয়াছে । এমন কি, ইতিহাস পুরাবৃত্তে ইহার কতশত জাজ্বল্যতর প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায়, যে দেশ বিশেষে জাতি-বিশেষের মধ্যে ধর্মের নামে সময়ে সময়ে যত লোক একত্রিত হইয়াছে, অন্য কোন কারণ উপলক্ষে ভাদৃশ লোকারণ্য झूकै रुग्न माई । शहर्मव्र नांदर्भ भनृषी जांकि জগতীতলে যে প্রকার মির্যাতম ও লিঙ্গীভূম