পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

فة ف 9 : fهs ffة ج দের ভাব পরিতৃপ্ত হয়। ইহার বিপরীতে, অন্তরে সর্বাঙ্গীন ভাব নাই, বাহিরে অভাবান্বিত আবির্তাৰ নাই, এবং উভয়ের মধ্যে কোন প্রকার সম্বন্ধ নাই, ইহা ভাবের চক্ষে । অতীৰ পীড়াজনক। বৃক্ষের অভ্যস্তরে কেমন । একটি জীবনের ভাব আছে, এবং সেই জীবনের ভাব বাহিরে শাখা পত্র ফল ফুলে কেমন আশ্চর্য্য ৰূপে পরিকীর্ণ হয় ; বৃক্ষের সহিত জীবন ভাবের এই ৰূপ সংযোগ থাকাতেই মারদের সেই প্রার্থন পূরণ করবেন,— উহাতে আমরা একটি বিশেষ সেীমদৰ্য্য উপলব্ধি করিয়া থাকি । কবির অন্তঃকরণ মধ্যে : যে কোন একটি ভাব সৰ্ব্বাঙ্গীন ৰূপে অবস্থিতি । করে, তাহারই ছায়াভাস বাহিরে কথঞ্চিৎ প্রকাশিত হইয় এক খানি মনোহর কাব্যে পরিসমাপ্ত হয় । কবির মনের ভাবটি সৰ্ব্বাঙ্গ-সমেত বাহিরে প্রকাশ পাইয়াছে, তাল্প) হৃষ্টলে তাঙ্কাতে ইহাই সুচিত হয় যে, সে ভাব অতীব যৎসামান্য; কারণ, তাহা যদি তেমন গভীর শ্লষ্টত, তবে কখনই তাঙ্কাকে অন্তর হইতে একেবারে । উন্মলিত করিয়া আনা সাধ্য হইত ন; ; حس " উত্তম কাব্য, উত্তম চিত্র লেখ, উত্তম সঙ্গীত, ইষ্কারদের এক আশ্চর্য; বাঁতি-ই হারদের প্রত্যেক অঙ্গ প্রত্যঙ্গ হইতে এই ৰূপ এক কথা মনেই রহিল—“তাহ! কেমনে বাহিবে প্রকাশ হুইবে নতুবা, তাবৎই প্রকাশ কর; হুইয়াছে—কিছুই অবশিষ্ট নাই " ইহাতে সফরীর ঔদ্ধত্য ভিন্ন আর কিছুই প্রকাশ পায় না। এই ৰূপ দেখা যাইতেছে যে, ভিতরে ভাবের সংস্থান থাকা সৌন্দর্য্যের পক্ষে যেমন আবশ্যক, বাহিরে অভাবের আকিঞ্চন থাকা এবং উভয়ের মধ্যে সংযোগ ক্ষেত্রে আমাদের তান্তরের স্বাধীনতা অধ্যক্ষ থাকা, ইহাও উহার পক্ষে তেমনি আবশ্যক। । ৰূপে নিযুক্ত হইয়া, সেখানেও উহা স্বধৰ্ম্ম "సె Mബ്-ജ്ഞ আন্তরিক তৃপ্তিও সেই অনুসারে সুগভীর পরমাত্মার গভীরতম ভাব আমারদের জীবামাতে কখনই সৰ্বাঙ্গ সমেত আধিভূত হইতে পারে না । তিনি যতই কেন অামান্নদিগকে জ্ঞানে প্রেমে স্বাধীনতাতে পরিপূর্ণ করুন না, তথাপি র্তাহার সম্বন্ধে আমরা যে অপুর্ণ, সেই অপূর্ণই থাকিব ; আমরা চিরকালই র্তাহার নিকট হইতে অধিকতর সহবাসানন্দ প্রার্থনা করিব, এবং চির কালই তিনি আ| র্তাহার সহিত অমরদের এই ৰূপ নিত্য সম্বন্ধ । অতএব ভক্তির দ্বিতীয় আদর্শ এই যে, সকলের অভ্যস্তরে পরমেশ্বর পূর্ণ ভাবে বিরাজ করিতেছেন, বাহিরে জগৎ অপুণ কিন্তু যদি এ রূপ হয় যে, ' ভাবে বিরাজ করিতেছে, এবং ভক্তি যোগে ঠাহার প্রতি সকাতরে নিরীক্ষণ করিয়া টাকার প্রসাদে সকলেই দিন দিন অধিকাধিক আধ্যাত্মিক শান্তি উপভোগে রুতার্থ হৃততেছে ! তৃতীয়তঃ -- অন্তরে স্বাধীনতা, বাঞ্জিরে পরাধীনতা, এবং উভয়ের মধ্যে যত ঘনিষ্ট যোগ দেখিতে পা ওয়া যায়, ততই আমাদের ভাব পরিতৃপ্ত হয় অন্তরে স্বাধীনত ক্ষোভ নিঃশ্বসিত হইতে থাকে যে, মনের 찾 বিপরীতে, নাই, বাহিরে নিয়ম-বন্ধত নাই, এবং উতরে মধ্যে কোন সম্বন্ধ নাই, ইহ। তাবের চক্ষে অতীব নিন্দনীয় । অমর ঈশ্বরের নিয়মাধীন হইয় আপনার নিবমে বৰ্ত্তিয় আছি ।--এইটি আমাদের ইহার ভিতরের ভাব , নানা বিষয়ের অনুরোধে আমরা নালন কর্মে প্রবৃত্ত হইতেছি--- এইটি আমাদের বাহিরের তীব. এবং বাহিরের নানা নিয়ম-সংকুল পরাধীনতা মনুষ্যের দেখ যে, পশুর তুলনায় তাহার ; অনুষ্ঠান পূর্বক মঙ্গল উৎপাদনে কতকার্য অক্তাবের আয়তন কেমন সুবিস্তত, গঙ্গার | হইতেছে—এইটি উভয়ের মধ্যবৰ্ত্ত ঘনিষ্ট