পাতা:তারকনাথ গ্রন্থাবলী-প্রথম ভাগ.pdf/১১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ન বিহার 1, రిఫే” বিভক্ত হইয়। মৃত্য করিতেছিল । আমি নিঃশঙ্ক হৃদয়ে শৈলশিখরে উপবিষ্ট হইয়া কখন নিশানাথের হাসি, কখন প্রকৃতির মধুর ভাব, কখন বৃক্ষবল্লরীর মৃত্য, কখন বা অরণ্য প্রণয় দৃষ্টি আনন্দে বিভেীর হইয়। মূহুর্তে মূহুৰ্ত্তে হৃদয়ে নবীন ভাবকে প্রতিষ্ঠা করিতেছিলাম। আমি আর একটী অ| রও সুন্দর দৃশ্ব অবলোকা করিয়াছি লাম, তহ দূরবর্তী শিখরদেশ হইতে নিম্নস্থ চন্দ্রকিরণুের কখলু রক্ষপত্রের সহিত, কখন বা নদী বা জলের সহিত ক্রীড়। সে সৌন্দর্ঘ্য যে কি অপূৰ্ব্ব তাহ কি বলিব! সে. সৌন্দর্ঘ্য যদিও আমার হৃদয়ে গাঢ়রপে অঙ্কিত রছিয়াছে তথাপি তাছা বর্ণন করা আমার সাধ্যয়ন্ত নছে। সে মনোহরিত মন বুঝে, কিন্তু বুঝইতে পারে না । আমি অনেকক্ষণ এইরূপে প্রকৃতিশোভাবিমোহিত হইয়া উপবিষ্ট রছিলাম, পরে পর্বত্তসম্বন্ধে আমার হাদরে আর একটী নব ভাবের উদয় হইল । আমি সেই শৈলশিখর হইতে মুদু রস্থিত পল্লীনিবাসিগণের অবস্থা ভ{बिहङ लोनिोभ । भुट्न झ्द्देल भन्नुश्वा তোমরা এক কিন্তু তোমাদের হৃদয়ের এত বিভিন্নত কেন ? এই ত রজনীকালে কি ধৰ্ম্ম-জীৰু, কি পাপী, কি জ্ঞানী, কি মুখ সকলেই অচেতনপ্রায় নিদ্রিত, সকলেরই এক কাৰ্য্য কারিতা, কিন্তু যেই নিদ্রা ভজিবে অণর পরম্পরে বিভিন্ন হৃদয় ধারণ করিয়া জড় জগতের ভীতি সম্পাদন করিতে থাকিবে । তখন মনে হুইল রজনী তোমার ক্ষমতা ধন্ত, তুমি এই অসংখ্য জীব সম্প্রদায়কে কি অদ্ভুত ইন্দ্রঞ্জালবলে অকৰ্ম্মণ্য অবস্থায় অবস্থাপূিত কর । নরকে শিক্ষা দাও যে মনুষ্য তোমার ক্ষমত অতি অপ, অতি | সামান, তুমি মোহমদে ভ্রান্ত হইয়া | আর অক্সিপ্তরিত প্রকাশ করিও না | তোমার জ্ঞানের বিনোদপথ রজনী | ঐ দেখ তোমাকে ইঙ্গিত করিয়া, তাছার বিনোদ চক্রে নিক্ষিপ্ত করিয়া তোমায় শিক্ষা দিতেছে,—নর তুমি নত্র ছও, স্ব ভাবের নিকট আত্মপরীক্ষা : দাশু, বিনীত হইতে শিক্ষণ কর, তাহ হইলে তোমার জীবনপথ নির্বিয় স্থ- | ইবে, নতুবা এই জীবনে পদে পদে পদ । স্খলিত হইবে ; আত্মজ্ঞান ছারাইবে, অীর অপর্তনাদ করিবে । দেখ, মানবজীবন কি আশ্চৰ্য্য, কি ! অদ্ভুত, আবার কি কিস্তুতকিমাকার, ইহ একপক্ষে কত প্রীতিপ্রদ ও অপরপক্ষে কি ভয়াবহ ; দেখ এই অসংখ্য শরীরিমধ্যে কত ধৰ্ম্মিক কত পরহিতকণরী কত প্রাণী আত্মবিসর্জন দিয়৷ পরস্থিতসাধনে যত্নপর, পরসুখে সুখী, আবার কত পাপী, পর ঐকাতর, নিঃ- } স্বার্থেও পর্যনিষ্টকারী, কত উন্নতৃ- |