রমণী { উপন্সস ) প্রথম পরিচ্ছেদ | রমণীর প্রেম | এ মম্বর জগতে এমন,কি পদার্থ ; প্রেমে যুবক যুবতীর সন্তোষ, যে প্রেমে আছে, যাহা সরল হৃদয় রমণীর অতুলনীয় প্রেমের সন্ধিত তুলনা করা যায় ? যে প্রণয়ের মধুময় উৎসে গ ঢলিয়া দিয়া পুৰুষ পার্থিব সুখের চরম সীমা সন্দর্শন করে, যে প্রেম উপভোগে কুটিল বিশ্ব সংসারকে স্বর্গের সহিত তুলনীয় জ্ঞান করে, যাহার মৃদু আস্বদণে জগতের যাবতীয় দুঃখ বিস্মৃত ছয়, সে প্রণয়ের তুলনীয় বস্তু এ বিশ্ব সংসারে আর কোথায় ? রমণীর অতুলনীয় প্রেম পরায়ণ মানবের তুল্য ভাগ্যধর মর এ জগতে पञांद्र मांड़े ! ५ न६मां८ब्र ७भञ ७धां*ौ নাই যে, প্রণয়ের দাস মছে ! প্রণয় মনুষ্যকে অন্ধ করে এবং প্রণয়ের জন্যই পুরুষ রমণীর এত বাধ্য । সুতরাং রমণীর প্রেম জগতের অতুলনীয় বস্তু । " . যে প্রেমের উৎসৰ বসন্তে, যে விக o ( - 26: ) ৱদ্ধ যুব, বধিয়সী যুবতী, যে প্রেমে পুৰুষ পাগল, রমণী জ্ঞান রস্থিত, যে ,প্রেমে সংসার, যে প্রেমে পৃথিবী পরিচালিত হইতেছে, সেই প্রেমে মুগ্ধ নয় কে ? "বামাচরণ বাবু স্বগৃছে সস্ত্রীক উপশিষ্ট—উণহীর বয়স পটিশের উৰ্দ্ধ মছে, দেখিতে গৌরবর্ণ—সুন্দর চক্ষু, উন্নত ন সিকা, মনোছর ૭છું যুগল,—গঠন পরিপাট । উছার স্ত্রীর নাম রমণী, বয়স পঞ্চদশ বর্ষ মাত্র, বর্ণ পূর্ণেজল, নিতম্বলম্বী কেশ, আকর্ণ চক্ষু, মনোহর কর্ণ, মনমুগ্ধকারী নাসিক, বিম্বাধর— তাছা তাম্বুল রাগে রঞ্জিত হুইয়া যুগল গোলাপ কলিকার কায় অপূৰ্ব্ব শোভ ধারণ করিয়াছে । ময়নের জ্যোতিঃ যৌবনের ছটায় ফাটিয়া ৰাছির হুইয়া যেন সংসারীকে সংসার ভুলতে বলিতেছে, অপ্রণয়ীকে প্রণয়’ শিখিতে
