বিজয় সিংহ। -蘊 -چسبی ہے-ہمہمسح س ©vጫ ভালবাসা কি ? মনে করিয়াছিলাম বিজয় সিংহের বিবাহ পর্য্যস্ত দেখিব, কিন্তু বড় ভয় হইয়াছে, পাছে বিজয় বিবাহে সম্পূর্ণ মুখী হইতে ন পারেন; সুতরাং আর আমি তাহার বিচিত্র প্রণয়ের হস্ত্রী স্বরূপ সংসারে থাকিব না । ঈশ্বর বিজয়কে সৰ্ব্বতোভাবে স্বর্থী করুন। ঈশ্বরের নিফুট কায়মনোবাক্যে এই প্রার্থনা করি যে কমলা মেন অামার বিজয়ের মন দিন দিন অধিক বিমোহিত করিতে পারে। সৰমা ! তুমি আমার প্রাণসখী, তোমায় বড় ভালবাসি, তাই এতকথা বলিলাম,নতুবা তাহ কাহাকেও বলিতাম না । তোমার হাতে ধবিয়া বলিতেছি যে, একথা যেন আর কেহ শুনে না, –এখন মাসি,আমায় বুিদtয় দী ও । * * অমিল। যখন এই সমস্ত কথা কহিতে ছিল, তখন সরমা কঁদিতেছিল, অমিল। সরমার নয়ন মুছাইয়া কহিল “সখি তুমি কাদিতেছ ? আজি আমার বড় আনন্দের দিন, আজ জামি কাহার ध्यक जन দেখিতে পারিব না । আমি বিজয়ের মুখে হাসি দেখিয়াছি, সরমা তাহ অপেক্ষ সুখ অমিল জানে না।” সরমা ! সখি ! তুমি কি বলিতেছ ? অমিলা। কি বলিব ভাই, আমার সকল সাধের শেষ করিব সেই কথা বলিতেছি। সরমা। কি সে শেষ করিবে ? অমিল। জীবনের শেষ করিয়া । - সরমা ! সখি অমিলা; তুমি মরিবে ? অমিলা । মৃত্যু বই রমণী অধিক মুখী আর কিসে হইবে ? - অমিলা এই কথা কহিতে কহিতে বাম হস্তের অঙ্গুলিতে একট অঙ্গুরীয় | ছিল, তাহ চুম্বন করিতে লাগিল । নিমেষ মধ্যে সেই গরলাধার অঙ্গুরীয় | কের ক্ষমতা অমিলার সৰ্ব্ব শরীবে ব্যাপ্ত হইল। অমিলার মস্তক চলিয়। পড়িল । সরমা তাহার জামুপরে অমিলার মস্ত ক সংরক্ষিত করিয়া কঁদিতে কাদিতে বলিল “সখি কি করিলে ?” # অমিল। কি করিব সখি ! অ মোর । সুখকে অনন্ত বন্ধনে বদ্ধ করিলাম। সরমা কাদিতে লাগিল, অমিল। তাহার হস্তধারণ করিয়া কহিল “প্রাণ সখি ! ভুমি কাদিও না, আমার এত সাধের, এত সুখের মরণ দেখিয়া একবার হাসিতে পারিলে না ? সখি সরম, একবার হাস, সে হাসি দেখিয়া আমার যে সুখ তোমার অজস্র ক্রন্দনে তাহার বিন্দুমাত্র ও স্বপ্ন নাই । সরমা তখন ও কোন কথা কহিল নী, পূৰ্ব্ববৎ ক্ৰন্দন করিতে লাগিল। তখন অমিল! আবার কহিল “সরমা ! আমার সময় অতি নিকট, আর অবিক্ষণ তোমার সস্থিত এভাবে কথা কহিতে পারিব না । মৃত্যুকালে মার কি বলিব, একটা কথা বলি, গুন। -সরমা ! আমার এই অঙ্গুরীয় গ্রহণ কর, সৰ্ব্বদা ইহা তুেমিীর অঙ্গুলিতে ধারণ করিও।” تاسیس مجمع عمجته
