سياسراNSO এই বলিয়া সরমার অঙ্কুলে অঙ্গুরীয় পরাইয়া দিল । সরমা কছিল “এ অঙ্গুরী লইয়। কি করিব ?” অমিল। কহিল “কি করিবে ? ইহা অপেক্ষ অর্ণব অবলা বমণীর সহায় কে আছে ?” # সরম কোন কথাই কহিল ন দেখিতে দেখিতে অমিলার চক্ষু স্পন্দহীন হইয়া অসিল, তখন নিবিড় জলদমালায় ক্ষণিক দামিনী বিকাশের স্ত্যায় অমিলার আধরপ্রান্তে ক্ষীণ হাসি প্রতিভাত হইতেছিল । ক্রমে শব্দীর শীতল হইয়া আসিল, হৃদয় বিকল হইল, চক্ষু স্থিক হইল, অমিল প্রাণত্যাগ কপিল, মৃত্যুকালে সরমার দিকে স্থিৰ দৃষ্টি প্রয়োগ করিয়া রহিল, বোধ হইল যেন কি বলিবে, কিন্তু তপন কণ্ঠরোধ প্রায় জড়িত স্বরে একবার মাত্র বলিল। “বিজয়সিংহ ।” আমি লা প্রাণত্যাগ করিলে সরম! কাদিতে কাদিতে বলিল , “অমিল। ! তুমিই প্রকৃত ভাগ্যবতী, তুমি যথার্থই রমণীকুলের রত্ন ভূষণ ঈশ্বর করুন আমি ও যেন তোমার দ্যাস হাসি মুখে মরিতে পারি। লে রমণী তোমাব দ্য য় মবিতে পাবে সেই সুর্থী ৷ ” অমিলার মৃতদেহ ক্রেীড় হইতে মামাইয়া বলিল “প্রিযসণী অমিলা, তাঞ্জি তোমাৰ সংকর অামি স্বয়ং কলিয়। জীবন সার্থক করিব । এই সুন্দর স্থানে আমি স্বহস্তে তোমার কৰয় দিব।” তারকনাথ গ্রস্থাবলী তুষ্টাবিংশ পরিচ্ছেদ 参
-ல் | সরমার দশা । সরমা অমিলার মৃত দেহ একটী পবিস্কাব স্থানে রাখিয়া মৃত্তিষ্ঠা খননোপ- | যোগী অস্ত্র অনিবাব জন্ত অন্তক্র গমন করিল। সবমা কতকদুব যাইবামাএ উদ: সিংহ তথায় আসিম উপস্থিত হইলেন । উদয় সিংহ অমিলাকে দেখিযা এক ধারে আশচর্য্যাম্বিত হইয়া গেলেন, প্রথমে বোধ হইল যে, অমিল বুঝি নিদ্র। যাইতেছে, পরে দেখিলেন, তাঙ্গ নয, অমিল দেহ ত্যাগ করিয়াছে। উদয সিংহের চক্ষে | জল "আসিল, চক্ষু মুছিয উদয় সিংহ | অমিলার মৃত দেহ ক্রোড়ে কবিয় কাদিতে লাগিলেন । বলিলেন “অমিল, আমি এত দিন যে তরুমূলে ' আশাবারি সিঞ্চন কবিতেছিলাম তাহ বুঝি আজি ফুরাইল, অমিল, প্রাণে ধরি, তুমি কেন আমায় এ অবস্থায় দেখা দিলে, তোমায় ত পাহলার কোন অশি ছিল না, | ඵ් তথাপি তোমায় পাইবাল আশায় কত সুখে ছিলাম, কিন্তু আজি আমার সে সমস্ত আশ বিলুপ্ত হইল, আজি.. তোম। বিহণে আমি জগৎ সংসাল অন্ধকার দেখিতেছি ।” এমত সময়ে সরমা একটা খননোপধোগী অস্ত্রহস্তে তথtয় উপস্থিত হইল । S AAMMTMM S MA ATAAAA
