সুহাসিনী । যাওয়া যাইবে।” সুহাসিনী বিনা বাক্য ব্যয়ে উহার অনুসরণ করিল। দাসীও তাছাদের অনুগামিনী হইল। তখন বেল প্রায় নয় ঘটিকা, স্বৰ্য্য কিরণে জান্ধবী বক্ষ হাস্যময়ী, তটে অনন্ত বালুকাতুপে স্বৰ্য্য কিরণ পত্তিত হইয়া সহস্ৰ সহস্র ক্ষুদ্র হীরক খণ্ডবৎ শোভা পাইতেছে । মুম্বাসিনী আজি জগৎ সংসারকে অপূর্ব শোভাময়ী বলিয়া বোধ করিতে লাগিল। যে সুহাসিনী নবাব-প্রাসাদ হইতে এই ভাগিরথীকে দেখিয় বিষাদিত হই য়াছিল আজি সেই সুহাসিনী ভাগি । রবীর অপূৰ্ব্ব সৌন্দর্ঘ্য দেখিল, যে সুহাসিনী স্বৰ্য রশ্মি সম্পাতে প্রকৃতির } 44 দাসী । উনি সন্ন্যাসী কেন ? সুহাসিনী একট দীর্ঘ নিশ্বাস ত্যাগ করিয়া কছিল “সে অনেক কথা পরে বলি ।” फ्रांनॆी ब्रीज़द इहेत्र, ऊर्थन गूंशंनिर्ब्री কছিল “সখি ! তুমি আমার যে কি উপকার করিয়াছ। তাছ । আর কি বলিব, তোমার প্রসাদে আমার জীবন সৰ্ব্বস্ব বিপিনকে পাইয়াছি, বলিতে কি তুমিই আমার সকল মুখের কারণ হইলে । যত কাল জীবিত থাকিব তত কাল তোমার ঋণ পরিশোধ করিতে পারিব না। অামি কে, তুমি কে—আমিও তোমার জানিতাম ন তুমিও অামায় জানিতে না, তথাপি তুমি আমায় যে রূপ অন্তরের সস্থিত ভাল বালিতে, বিস্কাদময়ী মূৰ্ত্তি ব্যতীত অপর কিছু " স্নেহ করিতে, সে রূপ সচ্ছেদর ভয়ী দেখে নাই, আজি আবার সেই সুহাঙ্গিনী প্রকৃতির অপূৰ্ব্ব সৌন্দৰ্য্য বিলোকনে মুগ্ধ হইল। সকলে ক্রমশঃ একটী বনাভ্যন্তরে প্রবেশ করিল। তখার একটা লতাৱতি পরিরত কুটির ছিল। বিপিন তাছাদিগকে অন্মধ্যে প্রবিষ্ট হইতে বলিয়া স্বয়ং তাছাদের আছরাদির অয়োজন করিক্তোহির্গত ছইলেন। রমণীদ্বয় সেই কুটিরাভ্যন্তরে উপবিষ্ট রছিল। ক্ষণেক পরে দাসী কছিল “ সখি ! এ যুৰীপুৰুষী কে ?” সুহাসিনী গম্ভীর ভাবে সস্থলীদে কহিল “ আমার স্বামী। ” তেও করে কি ন সন্দেহ। তুমি নবা বের দাসী হইয়াও আমার প্রতৃি যেরূপ স্নেহ, যত্ন ও আমার দুঃখে যে রূপ সহামুভূতি প্রকাশ করিতে, সে রূপ অপরে কে করে ? তখন উপায় ছিল না বলিয়া আমায় উদ্ধার কর নাই, নতুবা হয় ত আপন বিপদে উপেক্ষা করিয়াও অtমার উদ্ধারে যত্বপর হইতে। ” দাসী কছিল,“ প্ৰিয়সখি! আমিও যে কি শুভক্ষণে তোমায় দেখিয়াছি তাছ। আর কি বলিব, আমি বাস্তবিকই ८ङांभांश श्रां°ांब नाशंभद्री डप्रैौग्न ऋग्नि দেখি | যাহাই ਵਚੋਂ ਸੀ, তুমি ਬਾਂ
