ዓwo সেী ভাগ্যবতী । এ সংসারে যে তোমীর দ্যায় স্বামী রত্ন পাইয়াছে সেই সুখী । ৮ সুহাসিনী নীরবে কঁদিতে লাগিল । তখন দাসী বলিল সখি ! আর কীদি ও না, তোমার কঁাদিবার দিন গি তারকনাথ গ্রন্থাবলী য়াছে, আইন অমর অরণ্যের মনোছর শোভা দেখি | * সুহাসিনী ও দাসী ধীরে ধীরে কুটির হইতে বহিষ্কান্ত হইয়া বনে ইতস্ততঃ পরিভ্রমণ করিতে লাগিল । ষড়বিংশ পরিচ্ছেদ । সুখে দুঃখ । বিপিন অtছ}রীয় সংগ্ৰহ করিতে যাইতে যাইতে ভাবিলেন, যে “ নবাব গৃহে সুহাসিনীর বাসে কি তাছার সতীত্বের কোন প্রকার বিশ্ন ছয় নাই ? * বিপিনের বদন শুকাইল, আবার ভাবিলেন “ ন’ মা সুহাসিনীর সে প্রৱত্তি হইবে কেন ? * আবার বললেন “ শিরাজ ত বল পূর্বক স্ব কাৰ্য্য সিদ্ধ করিতে পারে। এবার বিপিনের চক্ষু ফাটির জল বাছির ছইল, বলিলেন “ হে ভগবান ! তোমার কার্ষ্য কে বুঝে,—দেব ! আমি কি গুৰুতর পাপ করিয়াছি, যাছাতে আমাকে এত কষ্ট দিতেছ? ” আবার ভাবিলেন “ ন’ না তাছা হইলে সুহাসিনী জামাকে বলিত, ” আবার বন্সিলেন “ ন সুহাসিনী, তুমি বল মাই ভলি করিয়াছ, যদিও তাছ। প্রকৃত হয় .তথাপি তাছ। অামার নিকট স্বীকার করিও না, আমি তোমার কথায় বিশ্বাস করিয়া সুখী হইব । * কিন্তু মন বুঝিল না, চক্ষু ফাটিয়া জল বাহির হইল, ছদয় মধ্যে রশ্চিক দংশন করিতে লাগিল, বিপিন এইরূপে বিকল হৃদয়ে যাইতেছেন, এমত সময়ে পশ্চাৎ হইতে কে ডাকিল “ বিপিন , • , বিপিন পশ্চাৎ ফিরিয়া দেখিলেন * নীরজ * অবাক হইলেন । জিজ্ঞাসা করিলেন “ তুমি এখানে ? ” নীৰজ ছাপিয়া বলিল “ তুমিও ষে ७थान ?” নীগঞ্জ এখন শিরাজ তুলিল, আত্ম বিস্মৃতি হইল, জগতের অস্তিত্ব তুলিল। বিপিনের পূর্ব ব্যবহার বিস্ম ত হইয়। র্তাহীর পদতলে পতিত হইয়া ৰলিল * বিপিন ! প্ৰাণেশ্বর, জামণয় ক্ষমা কর, অীমায় গ্রহণ কর । জামায় একবার
