SAAAAAAASLLLAAAASLLLLLLLLS নৈশ বিহার । ›ዔ জগতের চিন্তাশূন্ত হইয় নিদ্রিত হইতে পরিলে অীর কাছার ও সহিত সম্পর্ক থাকে না। রে সম্বন্ধ বিচ্ছিন্নকারী শ্মশান ! তোমার কাছে সকলেরই नभांन अझ द्र ? कि शनैौ, कि मिशrम, कि জ্ঞানী, কি মুখ, কি মানব, কি মানবী, কি সুন্দর, কি কুৎসিত, তুমি সকলকেই সমান সম্ভাষণ কর । তোমার ক্রেীড়ে’ একবার শয়ন করিলে সকলেই সমান, রাজা প্লজ! সম্বন্ধ তিরোস্থিত ছয় । কুৎসিত, সুন্দর, সমানরূপ প্রাপ্ত হয় । রে শ্মশান, তোমায় কে এমন ভয় • স্কর নামে নির্দেশ করিয়াছে ? তোभोग्न एक ७भम कठैिन झमझ शोब्लग করিতে বলিয়াছে ? যে শ্মশানে শয়ন করিলে মাতাঃ সক্ৰন্দন চীৎকার ধনিৰ্তে, সকৰুণ স্নেহ সম্ভাষণে, ও ভাস্থাকে ধুলায় ধূসরিত। পাগলিনী কটবর্তী স্থানে ভূত, প্রেত, ডাকিনী প্রভৃতি প্রেতযোনি ৰাস করে । তাছা ভাবিয়া হৃদয় কঁাপিতে লাগিল । দেখিলাম সেই মানবী প্রকৃতি নিশ্চলবৎ রছিয়াছে, চলিতেছে না ছেলিতেছে না দুলিতেছে না। অারও হৃদয়ে আতঙ্ক হইতে লাগিল । কিন্তু সাহসে ভর कुन्निग्न क्लभभं: निकछेदउँ इश्लांभ । দেখিলান একটী কদলীৱক্ষ মাত্র । চন্দ্রকিরণে ধবল বসন পরিধান প্রেতিনী বলিয়া বিভ্রম জন্মাইয়া দিতেছিল। তখন আমার ভীতিবিহল হৃদয়মধ্যে বিস্ময়সংশ্লিষ্ট একটি অভূতপূর্ব ভাবের “উদয় ছইল । সেই নিদাৰুণ স্থলমধ্যে কিঞ্চিৎ প্রকৃতিস্থ হইয়। মনে মনে | ভধিলাম, যে এই প্রেতনীন্দ্ৰম বিধায়ক কদলিৱক্ষের সছিত মনুষ্যজীবনে .বেশ ধারণ করিতে দেখিয়াও উত্তর দিতে দেয় ন!, সেই শ্মশান অপেক্ষ নিষ্ঠুর পদার্থ এ জগৎ সংসারে কি অ'ছে ? আমি ধীরে ধীরে চলিলাম। আর - প উঠে না । হৃদয়ে ভুর দুর করিশতছে, কে যেন হৃদয়ে কি বিষাদ প্ররষ্ট করাইয়া দিয়াছে ! আমি চলিলাম। সুদূরে সহল। একটা মানবী মুৰ্ত্তি সন্দর্শন করিয়া শরীর কঁপিয়া উঠিল। পদ উঠিলন, যেন জড়াইয়া যাইতে লাট্রাল। মনে হইল শ্মশানে বা তন্নি আশার সম্বন্ধ দেখ । আহা ! মনুষ্যের আশা এই প্রকারই বটে, এই কুহকিনী । আশা না থাকিলে মনুষ্য বাচিত না । মুমুৰু প্রায় রোগীর শিয়রে বসিয়াও অtশ। আশাপ্রদান করে, তাহীর 'আ'রোগ্যের অংশ বলবতী থাকে। অশি। না থাকিলে জগৎ চালিত হইত না ; এবং আশা মা থাকিলে আমিও অস্তু এই শ্মশান-ভূমি হুইতে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিতে পারিতাম মা ! আমিও যেনু মৃত্তসংসার প্রত্যক্ষ করিয়া মৃত্যুঞ্জাসে । পতিত হইতাম। কিন্তু আমার জাশ বলবতী রছিয়াছে। ভাবিড়েছি श्रीभांत्रेि SeiALA CiAAA LALLLA AAAAASAAAS ( ১৩ }
