छूज़काग्न शंठश्न ! সক্ষেতে প্রধান খোঙ্ক আর মন্ত্রিখর । ছদ্মবেশে কয় মনে চলিল সত্বর ॥ ইতস্ততঃ ভ্রমণ করিতে কয় জন । ক্ৰন্দনের শব্দ এক করিলশ্রবণ } স্থির মনে কয় জনে সেই স্থানে রয়। রমণীর শব্দ তাহা করিল নিশ্চয় | অতি উচ্চৈঃস্বরে রাম কৰিছে চিৎকার । সেরব শ্রবণে হয় হৃদয় বিদার II কারণ জ্ঞানিতে তার আপনি রাজন । অনুচরে অনুজ্ঞা করিল সেইক্ষণ | করাঘাতে এ বাটীর দ্বার মুক্ত কর । তদন্তু জানিতে যাব ইহার ভিতর ॥ পাইয়া ভূপের আজ্ঞা কিঙ্কর তখন। করাঘাতে সেই দ্বার করিল মোচন ॥ কয় জনে প্রবেশিয়া বাটীর মধ্যেতে | যুবতী রমণী এক পাইল দেখিতে ॥ শোণিত বহিছে অঙ্গে নয়নে জীবন । উলঙ্গিনী বিষাদিনী মলিন বদন ॥ ভয়ঙ্কর মুক্তি দুই দাস দুরাচার । নির্দয় হইয়। তারে করিছে গ্রহার ॥ সুন্দর যুবক এক থাকি সেই স্থানে। আজ্ঞা দেহ ক্রোধ দৃঃে চাহি নারীপানে অক্ষনার পড়িতেছে অঙ্গের শোণিত । দেখিযু। যুবক অতি হাদয়ে হৰ্ষিত | নিয়খিযু নৃপতিরে দাস দুই স্তন । নারীকে মারিতে ক্ষান্ত হৈল সেইক্ষণ ॥ মালিক নাল্পীর চিনিলেন সে বামারে । বোগদাদে বিভ করেছিলেন যাহারে ॥ চিনিযু ন চিনিলেন হেন ভঙ্গিকরে! দাসদ্বয়ে জিজ্ঞাসিলা স্বগভীর স্বরে II ওরে চুরাচারদ্বয় পামর দুৰ্ম্মতি । কি কারণে কামিনীর করিছ কুৰ্গতি ॥ দাস প্রমুখাৎ জানি এই নরপতি । নৃপভাষে ত্রাসে শেষে কহে গৃহপতি ॥ শুন মহারাঞ্জ! পদে করি নিবেদন । বৃত্তান্ত জানিলে দোষ করিবে মার্জন ॥ এই যে রমণী হয় বনিতা আমার । বিধিমতে ಶ್ಗ মম অপকার }' জ্ঞা হইলে পদে করি নিবেদন f : ཨཱ་ཙཱརྨ་.ཝཱ་རཱ་ बज फरब देशंद्धd গায়স উদ্দীন মহমদ নাম মম | পৃথিবীতে নরাধম নাহি মম সম । মম খুল্লতাত বসরার নরপতি । পুত্ৰ সম করিতেন স্নেহ মম প্রতি ॥ বোগদাদ নগর হইতে কিছু দূর । সেই স্থানে থাকিতাম নিৰ্ম্মাইয়া পুর। এক দিন মৎস্য ধরিবারে করি মন ; সরোবর তীরে আমি লয়ে দাসগণ ॥ হেনকালে এ নারীকে করি দরশন। সন্তাষ করিতে মম হৈল আকুঞ্চন ॥ শ্রাস্তযুক্ত দেখি এরে করি অনুনয় । কহিনু বিশ্রাম কর অামার আলয় ॥ ইহার সঙ্গেতে ছিল এক জ্ঞন নর আকারেতে বুঝিলাম ইহার কিঙ্কর ॥ সম্মত হইল বাম আমার বচনে । যতনেতে অঙ্গনায় আনিম্ন অঙ্গনে। বিবিধ কথার ছলে করিয়ু বিনযু। অবশেষে জিজ্ঞাসিনু এর পরিচয় ॥ কহিল আমারে বামা শুন পরিচয় । বোগদাদ নগরেতে আমারতালিয়ু ॥ তথাকার নরপতি সভাসদ উীর । শুন গুণনিধি হয় জনক আমার ॥ অনুটা কামিনী আমি থাকি পিতৃবাস । প্রবল হৃদয় মধ্যে বিরহ হুতাস | বিবাহের কালপ্রাপ্ত। দেখিয়ু আমারে । মম বিভl fদতে পিতা করিস অস্তুরে ॥ রুদ্ধ এক আমীর সে আছিল রাঙ্গার } তারে মোরেদিতে পিতাকৈল তাঙ্গীকার শিথিল ইন্দ্ৰিয় সেই কুৰূপ দর্শন। তাহে বৃদ্ধ জ্বরাতুর বিহীন দশন ॥ নবীন যৌবন। আমি অত্যন্প বয়স । কেমনে রূদ্ধের সহ পুরিবে মানস । তার হস্ত হতে আমি পাইতে নিস্তার { আপনার পিতৃবাস করি পরিহার ॥ এই কিঙ্করের সহ মন্ত্রণা করিয়া । নিশাকালে গোপনেতে আসি পলাইয়া ॥ রমণীর এ কথায় হইল প্রত্যয় । দেখিয়া ইহার স্থানে হীরক নিচয় । পরে কহিলাম আমি কামিনীর প্রতি । স্বামীর বাসে করং বসতি ॥
