পাতা:দরিয়া - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দরিয়া শুষ্ককণ্ঠে সুকুমার বলিলেন, “ন’ এবং দরিয়াকে শিশুর ন্যায় কোলের উপর তুলিয়া লইয়া কক্ষান্তরে চলিয়া গেলেন। ( R ) সুকুমার সে বাটী ছাড়িয়া উঠিয়া গিয়াছেন। সাহেবপাড়ার পাশ্বেই BBD DDD D DDDD DDD S DBBDSS gS BD DBBB KBS DDB নহে, কালীঘাটও দুর নহে। বাড়ীর চারি দিকে দুই তিন বিঘা জমী আছে । বাতায়নপথে দাড়াইয়া উকি মারিবারও কেহ নাই । আজ কয়দিন হইতে হোসেন খারাও কোনও খবর পাওয়া যায় নাই। তাহার বাসার লোকে জানে তিনি বোম্বাই গিয়াছেন। মাসেক কাল পরে করাচী হইয়া তিনি কলিকাতায় আসিবেন । হোসেন খাঁ যে কে তাহার কোনও পরিচয়ই বাসার কেহই বলিতে পারিল না । এদিকে দরিয়াও আজ কয়দিন হইতে অন্যমন হইয়াছে আছে। সুকুমার একটা বড় দায়রার মামলায় বিব্রত, তাহাতে টাকা অনেক, পরিশ্রমও অত্যধিক । তিনিও দরিয়ার দিকে দৃষ্টিপাত করিতে পারিতেছেন না। দরিয়া আপন মনে কি বকেন, কি বলেন কিছুরই ঠিক নাই। দুইদিন ঝোঁকের মুখে লোকজন পঠাইয়া বাবাজীর খোঁজ লইবার চেষ্টা করিয়াছিলন, কোনও খবরই পান নাই। দরিয়ার সাজ পোষাকে অ্যাট নাই, নাচ গানে স্ফৰ্ত্তি নাই, এমনকি পান ভােজনেও মনােযোগ नाई। डार्दिन। डादिश्। দরিয়া কাশীতে এক টেলিগ্ৰাম করিলেন, সঙ্গে সঙ্গে সুকুমারীকে একখানা চিঠি লিখিলেন। তাহাতে এই কটি ছাত্র লিখিয়া ছিলেন-“এ কৰ্ম্ম আমার নহে। তোমাদের সামগ্ৰী তোমরা আসিয়া বুঝিয়া লও। আমি একে মুসলমানী RR