পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কেন ? মুখ ফিরিয়ে চলে যাবার উপক্রম করেছে, হাত ধরে টেনে তাকে হেরম্ব নিয়ে গেল তাবুর ভেতরে। ওপার চকচকে দাত লাল হয়ে গেল হেরেন্থের গলার বা দিকের রক্তে । এক কামড়ে নেশা কেটে গেল হেরম্বের। হেয়ম্ব ছেড়ে দিতে ওপা তারই রক্ত মেশানো লাল থুথু ফেলল। তার মুখে । ঘাড় হেঁট করে হেরম্ব বলল, “যা তুই ওপা ! যা, প্ৰধানকে বলিস বেশী মদ খেয়েছি।” Cリ siびF, am図 マtび研 Sリ | N7 Cやび河 エ C引びFNS CーtF সাঁওতাল কোনদিন কোন অনিচ্ছক মেয়ের হাত ধরে টানে নামনেও থাকে না, মানেও বোঝে না, এরকম হাত ধরে টানবার। ওপা তাবুর পর্দা সরিয়ে বেরিয়ে যায়। এবার টাঙ্গি হাতে আসবে তার বাপ, ভাই অথবা ভবিষ্যৎ স্বামী। কেটে টুকরো টুকরো করে ফেলবে তাকে । 'डब्रड, दन्यूक cा।' বাবু, এক কাজ করেন, পায়ে পড়ি আপনার। লরাটা নিয়ে *विcब यान ।।” “পালাব ? কেন পালাব ? ওরে শূয়ার, কটা সাঁওতালের ভয়ে আমাকে তুই পালাতে বলিস্য!” ঘোৎ ঘোৎ করে হেরম্ব, ভরতকে বুঝি মেরেই বসে। গলায় দাঁতের স্পষ্ট দাগ আর গৰ্ত্ত-রক্ত চুইয়ে ঘাড়ে নেমেছে। হঠাৎ মেজাজ বদলে যাওয়ায় ভরতকে ছোট চাপড় মেরে বলে, “তুই বুঝি ভাবলি ভয়ে ওপাকে ছেড়ে দিলাম ? শোন ব্যাটা বলি শেখ । বাঙ্গালী মেয়ে কি করে ? চেপে ধরলেই ভয়ে নয় রে ব্যাটা, প্ৰেমে - যত ভয় থাক, বিত্তিষ্ঠা থাক, ঘেন্না থাক, চেপে ধরলেই সব ভুলে যায়, এলিয়ে পড়ে। বুঝলি ? তাইতে হঠাৎ কেমন খেয়াল হল, দেখি সাঁওতাল মেয়ে কি করে। দেখলি òRR