পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

BBDDB DB DD gBDBBDD DBDDDBD DDBB BBDB DBD DBDB -হতভম্ব হয়ে গিয়েছিল । সময় দিলে করাতি ও মিস্ত্রীরা আপনা থেকেই চলে যেত। তবে -জনতা পালাতে আরম্ভ করলেও জনতাকে ছত্রভঙ্গ করার কৰ্ত্তব্য রীতিমত পালন করার প্রথা পুলিশ মেনে চলে। গোটা কয়েক মাথা একটু ফাটল, *ş(3kşga çt KşVeki a3 \9 \ğCVD Cefa রামপাল মধ্যস্থ, তাই দলে ভেড়েনি। একটু তফাতে একটা কাঠের ওঁড়িতে বসে বিড়ি টানতে টানতে আপিস ঘরের দিকে তাকিয়ে ছিল, কখন উমাপদ বেরিয়ে আসে । অঙ্গন সাফ হয়ে যাবার পর দেখা গেল .সে একা তখনও কাঠের ওঁড়িটার ওপর বসে আছে। উমাপদ বেরিয়ে এসেছিল। রামপালকে দেখিয়ে সে বলল, “ওই ব্যাটা পালের গোদা, ওই সকলকে ক্ষেপিয়ে আমায় ডাকতে গিয়েছিল। অ্যারেষ্ট করুন।” অপরাহে লোকনাথ নিজে গিয়ে রামপালকে ছাড়িয়ে আনলেন এবং পুলিশের হাঙ্গামা চাপা দেবার ব্যবস্থা করে এলেন। কারখানার হাঙ্গামা তিনিই মেটাবেন, সে পৰ্যন্ত কারখানায় পুলিশ পাহারা থাকলেই হবে, আর কিছু দরকার সেই । উমাপদ মামার কাছে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কল্পনায় গেথে ব্যাপারটা জানিয়েছিল। কারখানার কৰ্ম্মচারীদের কাছে লোকনাথ আসল ব্যাপারের খুঁটিনাটি সব শুনেছিলেন। তার কাছে মিথ্যা বলার জন্য উমাপদকে তিনি বাকলেন এবং পুলিশে ফোন করার জন্য তার বুদ্ধির তারিফ করলেন। তঁর আরও কারবার ও কারখানা আছে। এটা র্তার জানাই ছিল কারখানা চালাতে গেলে মাঝে মাঝে লোকদের সঙ্গে গোলমাল হয়। অশিক্ষিত নেশাখের ছোটলোক তো সব। বাড়ীতে Nò, 8