পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

MB DDD KDB D DBDDB BD SD KS LBBB ED DS কারখানায়-অমন কৰ্ম্মললোক কাজ করে । রামপালিকে তিনি একেবারে বাড়ীতে নিয়ে এলেন। উমাপদকে বঁাচাবার জন্য প্ৰশংসা করলেন এবং দশ টাকা পুরস্কার দিলেন। জিজ্ঞাসাবাদ করে বললেন, “কাল আমি সব মিটিয়ে দেব।” লোকনাথ জানতেন। শ্ৰীপতি মিস্ত্রী তার কাঠের কারখানার লোকদের দলপতি, সকলের হয়ে সেই এতদিন অভাব অভিযোগের কথা জানিয়েছে, কথাবাৰ্ত্ত চালিয়েছে। রামপালকে হঠাৎ ওদের নেতা হতে দেখে তিনি একটু আশ্চৰ্য্য হয়ে গিয়েছিলেন। রামপালকে জলখাবার দেবার হুকুম হয়েছিল। প্ৰজা জমিদার-বাড়ী এলে তাকে খেতে দেবার সেকেলে প্ৰথাটা লোকনাথের বাপ মেনে চলতেন, ব্যবসায়ী হলেও লোকনাথের আমলে সেটা টিকে আছে। খিদেও রামপালের পেয়েছিল প্ৰচণ্ড । চাকরের সঙ্গে সে বাড়ীর আনাচে খেতে গেল। রামপালের শ্রেণীর লোকদের খাওয়াবার জন্য মুড়ি, চিড়ে, ছাতু আর আটার রুটির স্থায়ী বরাদ্দ আছে। গুড় দিয়ে যা খুলী খেতে পারে। সর্বোচ্চ পরিমাণ বাধা আছে। অবশ্য সে পরিমাণে সকলে পায় না, খায়ও না। “কি নেবে ? “ቫre ማ] ፵ስ ሆ হঠাৎ সঙ্কোচ বোধ হচ্ছে রামপালের, বিতৃষ্ণা জেগেছে। গারদে বসে উমাপদর চালাকি আর প্রাণ বাচানোর প্রতিদানে তাকে পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার কথা ভাবতে গিয়ে ধীরে ধীরে বাড়তে বাড়তে তার বিস্ময় BD BBBDDB DD BDD DS S LL BBDDB BD BB DD DB করে নিজের গাড়ীতে চাপিয়ে আদর করে বাড়ী আনায় রাগ দুখ তার চাপা পড়ে গিয়েছিল। একটা ভুল হয়েছিল, সেটা সংশোধন হল ভেবে সে পরম স্বস্তিও বোধ করেছিল। পুরস্কারের দশটা টাকা সে নিয়েছিল, C