পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তিন চার মাস এখানকার রাস্তায় সাইকেল পৰ্য্যন্ত চালান - ° “কি হবে সাইকেল চালিয়ে ? রাস্তা দিয়ে ? গরু ছাগলের চলতে ফিরতে সাইকেল লাগে না, ভাল। রাস্তারও দরকার হয় না।” ছেলেরা চুপ করে থাকে। কৃষ্ণেন্দু মনে মনে নিজের ওপর বিরক্ত হয় । এদের মেজাজ দেখিয়ে, কড়া কথা শুনিয়ে লাভ কি ? আবার সে বলে, “এই সোজা কথাটা কি তোমরা বুঝতে পার না ? রাস্তাঘাটের উন্নতি, লাইব্রেরী, নাইটস্কুল, পূজাপাৰ্বন এ সবের cकन भांप्न श्य नl, शैवन (शांक यनि भाश् ना श्व, शनि ७भू भूथ বুজে অত্যাচার সহ করে যায় ? রাস্তাটা কি হেরম্ব তৈরী করে দিচ্ছে ? ঘরের পয়সা খরচ করে ? না, গায়ের লোকের সুবিধার জন্য তৈরী হচ্ছে ? ওদের সুবিধার কথা কৰ্ত্তারা ভাবলে অনেক আগেই রাস্তা তৈরী হয়ে যেত। রাস্তা হচ্ছে ভালই। কিন্তু ওটা হেরম্বের অনুগ্রহ বা দান ভাবিছ কেন ? হেরম্ব তো কণ্টাক্টে মোটা টাকা লাভ করবে। রাস্তার জন্যে সকলের কাছ থেকে ট্যাক্স আদায় হবে। এতকাল যে রাস্তাটা হয়নি সেটাই তো হয়েছে ওদের মন্ত অন্যায় । আজ রাস্তা তৈরীর নামে কড়া জুলুম চলবে। আর তোমরা মুখ বুজে KBDBS BD DD DDB SBDBBBB S S D DDJSAA sBDBDD থেমে সে যোগ দেয়, “যে গায়ে অন্যায়ের সঙ্গে লড়তে জালালুদিন প্ৰাণ দিল, বীরেশ্বর প্রাণ দিল, ক’জন জেলে গেল ?” । ছেলেরা মুখ ভার করে চলে গেল। নরেশ গেল না, যেখানে বসে ছিল সেইখানে বসে পাটি খুঁটিতে লাগল। কেউ কথা কয় না। দিগম্বৱী এসে মুখ খুলতে গিয়ে কিছু না বলেই আবার চুপচাপ (5C VA LDLLDL B LES S D K LDTBD SS ૨૭s