পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফিরে এল শশাঙ্ক। তার অবস্থা একটু টলমল, যা দেখে জয়ের গর্বে রম্ভার দিকে ঘাড় বাকিয়ে তাকাবার মুখটা দিগম্বরীর ফসকে গেল । “আপনি বলে ফিরবেন না ?” “একটা কথা কইতে এয়েছি।” বলে শশাঙ্ক ইসারা করে দিগম্বরীকে বাইরে ডেকে নিয়ে গেল। মিনিট দুই পরে উমাপদ ঘরে ঢোকামাত্র বাইরে থেকে কে যেন শিকল তুলে দিল দরজায়। JDBBBD DBD BODK DBBLD sEB DDSS রম্ভা অনড় অচল হয়ে বসে তাকিয়ে রইল । “একটা উপহার এনেছি তোমার জন্য ।” উমাপদ একটি ঝলমলে সোনার নেকলেশ রম্ভার সামনে মেলে। ধরল। বিদ্যুতেব আলোয় প্ৰতি মুহুৰ্ত্তে শত তীক্ষ চমক চমকাতে লাগল। রস্তার মনে হল, এ লোকটা চোখ আর গয়না দিয়ে খুঁচিয়ে আর আঁচড়িয়েই শুধু কেবল পিরীত করতে জানে আর কোন পথ জানে না। ‘নাও ? এটা তোমার । তোমায় দিলাম।” ब्रख्ा नौद्रgद भाथी नफुल्न । যতক্ষণ পারা যায় নিজেকে সে সংযত রেখে চলবে । লাথি। যদি মারতে হয় মানুষটাকে মারবে একেবারে শেষ মুহূৰ্ত্তে । বিশ্ৰী একটা ফ্ৰাদে যে সে পড়েছে রম্ভ সেটা ভাল ভাবেই টের পাচ্ছিল। গণ্ডগোল এড়িয়ে যাবার ভরসা তার বিশেষ ছিল না । এ লোকটার লজ্জাসরাম নেই, কেলেঙ্কারির ভয়ও বোধ হয়। বিশেষ করে না । শশাঙ্ক আর দিগম্বরী এর দলে জুটে বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে দিয়েছে। এ এখন ধীরে সুস্থে যা খুলী করে যাবে। সে অবশ্য সহ করে যাবে যতক্ষণ পারে, DD BDB0 LDB SggD B BYS DDD DDD Dg EDD DDB TDE v2S