213 দলকে স্বসৈন্যের সহিত মিলিত হক্টবাতে তাহার অতিশয় সৈন্থ বৃদ্ধি হইয়াছিল। এ রূপেতে ইসাইয়া এবম য়িকুমীয়া ভাবি কথক স্বয় পূৰ্ব্বে যাহা জানাইয়া ছিল তাইাক্ট সিদ্ধ হইল। যেহেতুক নানা দেশীয় লোক একত্র হইয়। মেদীয় ও ফারসিদের সঙ্গে বাবুলনেতে শত্ৰুভাবে অালিবে তাহার এমন কথা স্লন্ট রূপে কহিয়াছিল ফল পরমেশ্বর ইশাইয়ার মুথে বাবুলনীয়দের প্রতি এ রূপ প্রতিজ্ঞা করিয়া কহিয়াছিলেন যথা “ আমি তাহাদের প্রতিকূলে মেদীয়দিগকে উত্থাপন করিয়া আনাইব৷ ” আরো কহিলেন হে ঈলাম কি না ফারস দেশ তুমি চলিয়া গিয়া তৎপ্রতি আক্রমণ কর” এব০ “ হে মেদিয়া দেশ তুমি ও তাহ সৈন্য ৰেষ্টিত করিয়া দেও পৰ্ব্বতীয় পথে ২ অতি জনতার শব্দ হইবে লোকারণ্যের কোলাহলে জনিত ধ্বনি শুনা যাইৰে একত্রীভূত নানা দেশীয় লোক সমুহের রব শ্রুত হইবে কারণ সৈন্যের ঈশ্বর পরমেশ্বর আপনিই যোদ্ধৃগণ স^গ্রহ করাইবেন তাহার। দূর দেশ কি ন? পৃথিবীর সীমাস্থল হইতে আসিবে যেহেতুক বাবুলন দেশ সমুদয়কে সৰ্ব্বতোভাবে নষ্ট করিতেই পরমেশ্বর দণ্ডদায়ি লোক সকলকে স্বকোপে সঙ্গে করিয়া আসিবেন।” আর য়িকুমীয়া দ্বারা পরমেশ্বর এরূপ ভাৱিবাক্য কহিয়া জানাইয়াছিলেন যথা “ আমি উত্তর দি 丐 অনেক দেশের লোককে উত্থাপন করিয়া বাৰুলনের প্রতিকলে আগমন করাইৰ তাহাতে তাহারা তম্বেষ্টন করিয়া আক্রমণ করিবে ’ ।
