315 তদবশেষে জীৰ্ণ পৃথিবীর প্রলয়কাল উপস্থিত হইবে এমন প্রতিজ্ঞ ও করা গেল যথা “তথন পৃথিবীর ধূলায় শয়ন করে (অর্থাৎ মহানিদিত হইয়াছে) যাহার। তাহারণ জাগ্রৎ (কিনা মহানিদ্রোথিত Y হইয়া উচিবে তাহাতে উহাদের কেহ ২ অনন্ত জীবদ্দশ পাইবে কেহ ২ বা হতাশ হষ্টয় কেবল অনন্ত অপমানের অe\শী হইবে তখন জ্ঞানির আকাশের সূৰ্য্যকিরণবৎ শোভাযুক্ত হইবে এব- অনেককে ধৰ্ম্মপ্রতি পুনঃপ্রবর্ত করে যাস্কার তাহারা তারাগণের ন্যায় নিত্য দীপ্র হইয়া দর্শিন্ধে কিন্তু হে দানিএল যে আগামি কালে অনেকে ইতস্তুত ভুমণ করত জ্ঞানবৃদ্ধি করিবে তৎকালপর্যন্ত তুমি এ সমস্ত বাক্য পুস্তক থানে লিথিয় লা দিয়া বদ্ধ কুরিয়ীরাথ”। স্বর্গদূত এ যে শেষ কথা কহিয়া ভাবি প্রকাশ সাঙ্গ করিল ইহার স্থল ভাৰ এই কি না জগতের শেষকালে মৃত মানুষ সমূহ পুনৰ্জ্জীবনপ্রাপ্ত হইলে প্ৰভু য়াপ্ত খ্ৰীষ্ট আপন পুণ্য দূতগণ সঙ্গে করিয়া মেঘারুঢ় হইয়। অালিয়। তাবাতেরি কৰ্ম্মবিচার করিবেন তাহাতে যাহার। এ জীবদ্দশায় স্বং কৃত দোষক্রিয় কারণে খেদ করণ পূৰ্ব্বক পাপহইতে পরাভূখ হইয় তাহার স্থিরভক্ত ও আজ্ঞা কারী হয় তাহার। সে সময় স্বর্গারোহণ করিয়৷ সেথানে ঈশ্বরের সাক্ষাৎকারে য়িস্ত গুীষ্টের সহিতে এব" অসঙ্খ্য ২ দিব্য দূত ও ধৰ্ম্মেতে সিদ্ধ মানব লোকদের আত্মাগৰ সহিতে নিত্য সহবাস করিবে”। যেহেতুক আদি পিতা আদম অৱধি শেষ মানুষ পর্যন্ত যত ধাৰ্ম্মিক
