দুলভি সার । * > ইহ জানিব কেমনে । গিবিক্তি ভকতি কথা অকথ্য কথনে । অনুভব যে জানে সে কহিতে ন জনে । যে কহিতে জ্ঞানে সেহ না কহে বচনে। পরম নিগূঢ় কথা অকথ্য কথন। তন্তু অনুমানে কিছু কবি এখন। সাবধানে গুন কথা ছড়ি আলি মন । ষাস্থ্যর শ্রবণে শুদ্ধ হয ত্রিভুবন । দাস্ত পিত্নীৰ্ত্তী কো করে অন্তর। মধ্য "ভাঞ্চকৰে কেহো প্রভু নাহি বলে । পুত্ৰ বলি বলে কেহো বাৎসল্য এভাৰ । ত্ৰিবিধ পিবিfত ভাৰ শুন লাভালান্ড। দাস্থ্য পিবিতি করে অধীন হইয়ু । নিরপেক্ষ হয় পদমধু গন্ধ পাঞ ভস্ম ভক্তি কবে কেহো ঈশ্বব বলিয় । অপৰাধ ডরে, নিববধি কুঁাপে হিয়া। সখ্য পিরিতি যে সেই হযে দ্বিবিধ । একাকার সিদ্ধ অবি ভিন্ন কাবে সিদ্ধ। এবড় বিষম কথা যে বা জানি কিছু। ব্যক্ত হইব ইহা কহিৰত পাছু। সেইত দ্বিবিধ সখ্য চতুৰ্ব্বিধ লেখা। সখ সুহৃদষ প্রিয় শার মৰ্ম্ম সখা । পুত্র বলিষ ভজে বাৎসল্য তার নাম। অধিনা ভকতি সেই প্রেম অনুপাম। কৃষ্ণ পুত্র অপিনে সে হুষ পিতা মাত । কৃষ্ণ অধিন তাৰ সেজন করত। অধিনানাহৈলে তার ভাবে পড়ে বাদ । অধিন হইলে সেই ভকতি বিবাদ । কেবল পিবিপ্তি মাত্র বলে প্রভু নাম । এতেক বলয়ে তার নাম অনুপাম ! সখ্য দ্বিবিধ সেই কহি বিবরিখ ।
