यौद्ध-दलेि । 8) যাহাকে ডাকিতে হয় “শরণাগতদীনাৰ্ত্তপরিত্রাণী-পরায়ণে । সর্বস্যাৰ্ত্তিহরে দেবি নারায়ণি নমোহস্তুতে ॥” চওঁী ১১১১ সেই শরণাগত-দীনাৰ্ত্ত-পরিত্ৰাণ-পরায়ণ, সকলের আৰ্ত্তিহরা দেবীর সমক্ষে নিরপরাধী জীবকে সংহার করিয়া, তাহাকে তাহার রক্ত ও মুণ্ড উপহার-যথার্থই কি তাহার তৃপ্তির হেতু ? জগতের জননীরূপ এই দেবীর নিকট একটা নিরীহ ক্ষুদ্র জীবকে পা মুচড়াইয়া ঠাসিয়া ধরিয়া, যখন কাতর কণ্ঠে অবোলা পশু অব্যক্ত স্বরে ‘মা মা” ডাকিয়া অন্তরের কাতরতা প্ৰকাশ করিতেছে, হয়ত নিঃসহায় নিরপরাধী জীব প্ৰাণভিক্ষা মাগিতেছে, তখন তাহার মুণ্ডচ্ছেদ, এবং যখন সেই মুণ্ডহীন রক্তাল্পত দেহ ধড়ফড় করিতেছে, তখন BD DBDBBDBDBDB BDDB BDD DBDBDBDDBBD DBBDS BDBBDBD D BDB DDD একটু বিবেচনা করিতে হয়। আমি বুঝিতে পারিতেছি, অনেকে আমার উপর রোষকষায়িত লোচনে দৃষ্টিক্ষেপ করিতেছেন। জানি, তাহারা বলিবেন,-“শাস্ত্ৰে যখন বিধি রহিয়াছে, এ বধ ত অবধ-এ তে হিংসাই নহে ; ইহাতে আবার ঠিক অঠিক কি ?” কিন্তু তাঁহাদের আমি উত্তর দিতে পারি } আপনাদেরই একজন-স্বয়ং বৃহস্পতি ঠাকুর আজ্ঞা করিয়াছেন**কেবলং শাস্ত্ৰমাশ্ৰিত্য ন কৰ্ত্তব্যে বিনির্ণয়ঃ । , যুক্তিহীন-বিচারে তু ধৰ্ম্মহানি প্ৰজায়তে ॥” ( भर २२२२७ ौिक ) কেবল শাস্ত্রের কথা লইয়া কোন কিছু সিদ্ধান্ত করা উচিত নহে; বিচার যুক্তিহীন হইলে ধৰ্ম্মহানি ঘটিয়া থাকে। অতএব একটু যুক্তির অবতারণায় দোষ নাই। আমার যা যুক্তিछद्ध ब्रांभ७गांग श्रांईिमांछन
