কথা বলচি এমন সময় একজন ভদ্রলোক এলেন, সঙ্গে একটি মহিলা-ফটকের কাছে তারা মোটর থেকে নামলেন। একজন বালক-শিষ্যকে ভদ্রলোকটি কি জিজ্ঞেস করলেন-সে। তঁদের সঙ্গে ক’রে নিয়ে এল আমার সঙ্গের দাড়িওয়ালা লোকীটির কাছে। ভদ্রলোকটি তাকে বললেন -স্বামীজীর সঙ্গে দেখা করতে এসেচি, তিনি কোথায় ? -কোথা থেকে আসচেন আপনাৱা ? -ভবানীপুর, এলগিন রোড থেকে। আমার নাম বিনয়ীভূষণ মল্পিক । দাড়িওয়ালা লোকটির শরীরের ইস্কুপ কজা যেন সব চিলে হয়ে গেল। হঠাৎ-সে তিন ভোগে ভেঙে হাত কচলে বললো-আজ্ঞে আসুন, আন্ধুন, বুঝতে পেরেচি, আসুন। এই সিড়ি ीि अाश्म-आश्नि भा-शर्फी আমি বিস্মিত হ’লাম। এই যে বললে সাধুজী ধ্যানে বসেচেন-তবে ওঁরা গেলেন যে। BBDBYLCB CLBD BD DDDB BBD Y S BDD BD DDBDBDB DD BY BDLD 领t可F阿 সঁঙ্গৈ আমার আলাপ করিয়ে দিলে। জ্ঞানানন্দ ব্ৰহ্মচারীর পরনে গেরুয়া আলখাল্লা, রং ফর্স-আমাৱ সঙ্গে বেশ ভালো ব্যবহার করলেন। তিনি আপিসের কাজে দেড়শো টাকা মাইনে পেতেন-ছেড়ে স্বামীজীর শিষ্যত্ব গ্ৰহণ করেন। স্বামীজী বলেচেন তিনি তিনটে মহাদেশ উদ্ধার করবেন, সাধনায় সিদ্ধিলাভ করলেই বেরিয়ে পড়বেন সে উদ্দেশ্যে । স্বামীজীর দেওয়া মন্ত্র জপ ক’রে তিনি অদ্ভুত ফল পেয়েচেন নিজে-এই সব গল্প সমবেত দর্শকের কাছে করছিলেন। আমি কৌতুহলের সঙ্গে জিজ্ঞেস করলাম-কি ফল পেয়েচেন মন্ত্রেয় ? তিনি বললেন-মন্ত্র জপ করতে করতে মনে হয় যেন কোথায় পাহাড়ের উপরে বসে BDDSS S DBDD BDOuYSq BDD DuB BDDD S BDt DBEDBD DBDLDBBB BB DDBDSS পদার কিছু দেখেন ? তিনি বললেন, জ্যোতিঃদর্শন হয় মাঝে মাঝে । -সে কি রকম ? -দুই ভুরুর মাঝখানে একটা আগুনের শিখার মত দীপ্তি দেখতে পাই । আমি হতাশ হ’লাম। আমি নিজে তো কত কি দেখি ! এরা তো সে-সব কিছু দেখে ব’লে মনে হয় না। এরা আর কতটুকু দেখেচে তা হ’লে ? পাহাড়ের ওপর বসে আছি। এই দেখলেই বা কি হ’ল ? ভুরুর মধ্যে আগুনের শিখা দেখলেই বা কি ? শুনলাম বেলা ছ’টার পরে স্বামীজীর দেখা পাওয়া যাবে। পাশের একটা ঘরে বসে রইলাম খানিকক্ষণ। আরও একজন বৃদ্ধ সেখানে ছিলেন। কথায় কথায় তিনি বললেনদেখ তো বাবা-এই তোমরাও তো ছেলে। আর আমার হতচ্ছাড়া ছেলেটা পালিয়ে এসে বাড়ি থেকে এই সমিসির দলে যোগ দিয়েচে। এখানে তো এই খাওয়া এই থাকা। যাত্রার দলের মত এক ঘরে একশো লোক শোয়। ছেলেটার হাড়ির হাল হয়েচে-আগে একবার ச
