পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

থেকে এখানে স্নার্সার দ্বিনে আশ্রমে উৎসৰ হয়, সে উপলক্ষ্যে বড় বন্ধলেৈকশ এখােন কি জীবগোস্বামী মীরাবাঈ পৰ্যন্ত আসেন। ওঁ? དགག་ བྱེ་ཚཉམ་ དག་ অনেকে জীবকে শিক্ষা দিতে হু একবার ইতিমধ্যে পৃথিবীতে নমেছিলেন। --আর একটা কথা আপনাকে-বুঝেছি। তুমি ৰা। জিজ্ঞেস করবে তার মুখে উত্তর চাও, ཤi6ཀོ གོ་ར་ཞ་མ་ལྷ་ চাণ্ড? অর্থাৎ তুমি জানতে চাইচ, পৃথিবী ছাড়া অন্ত জীবলোক আছে কিন্নকেমন তো ? বহু বহু আছে। বিশ্বের অধিদেবতার ভাণ্ডার অনন্ত। কোলোঁ কোনো জগৎ পৃথিবী থেকেও তরুণ, সজীব। সেখানে সব মাছৰ অত্যন্তু বেশি। তাড়াতাড়ি কাজ শেষ করে, তাড়াতাড়ি কাজ শেষ করে ময়ে যায়। আবার জৱাগ্ৰস্তু জগৎ আছে—সেখানে মানুষ পৃথিবীর চেয়ে অনেক দীর্ঘজীবী, ধীরেন্থ জীবনের কাজ করে। পৃথিবীর হিসেবে যার বয়স পঁচিশ বছর, সেও স্বালঙ্ক। স্ক বছর যার বয়স, সে নব্যযুবক । যাদের উন্নতি হতে দেৱী হবে জানা রূদ্ধে পৃথিবীন্তে, এমন সব আত্মাকে পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করতে দেওয়া হয় না, দিলে লে। জন্মের জীবনেরই পুনরাবৃত্তি করবে। মাত্র। মুতরাং তাদের এই সাৰ দীয় সানশা প্রৌঢ় পৃথিবীতে পাঠানাে হয়। অনেকদিন সময় পায় বলে শেখবার ও শোিন্নৱিষ্কন্ধ অবকাশ ও স্বযোগ পায়। বিশ্বের দেবতার এমন আইন, সকলকেই আমন্ত মুদ্রলেখ পথে যেতে হবে।--যে সহজে না যাবে, তাকে দুঃখ দিয়ে পীড়ন করে চোখ ফোটাবেনই। সে সব পৃথিবীতেও জীবশিক্ষার জন্যে উচ্চ স্তরের আত্মারা নেমে ধান । দেহ গ্রহণ করে। পৃথিবী থেকেও বেশি কষ্ট পেতে হয় তীদের সে সব খানে। কিন্তু ভগবানের কাজ ধারা করেন, তারা জানেন, দুদিনের দেহ, দুদিনের কষ্ট, দুদিনেয়। অপমান। শাশ্বত আত্মায় কােনো বিষ্কার স্পর্শ করে স্না, তার জরা নেই, মৃত্যু নেই। : যতীন মুগ্ধ হয়ে শুনছিল মহাপুরুষের কথা, এর মধ্যে অবিশ্বাস। এনে লাভ | নেই। আজ তার অত্যন্ত স্বনি, এমন একজন লােকের দর্শনলাভ করেছে সে। বৈষ্ণব সাধু আবৃত্তি কৱচোন— a , , , মুকং করোতি বাচালং পঙ্গুং লঙ্ঘয়তে গিরিং মৃৎকৃপা তমহং বন্দে পরমানন্দমাধবর্ষ। যতীনের দিকে চেয়ে বলেন-তোমাকে যা কিছু বলেচি, সব তীর রূপা ৷ শ্ৰীধর স্বামীর ঐ শ্লোক তাে শুনলে ? তিনিই, মূক যে, তাকে করেন। বাচাল