পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কথাতে মনে হচ্ছে। এখানে সময়ের কি মাপ ? কালৈাহুদ্বং নিরবধি-অনন্তকাল অনৰ্পিতালীং চিয়া-রূপগোস্বামীও কবি, তিনিও আসেন। আর তুমি জানো না, ধার সঙ্গে এসেচ এই बा5ारी রঘুনাথ দাসও কবি ? এর রচিত চৈতন্যপ্তবকল্পবৃক্ষ কি পড়ে থাকবে ? বলে মনে হচ্ছে না। শোনাে তবে इतिथिावान अशख्श्ऊिशुक्रविग्रहार প্রথাং শ্ৰীসন্ধিত্বাব্দীধতি দৈর্ঘ্যং ভূজপদোঃ ! (कभन क्षम ? (कभन लाभt5 खैल (नाक } : যতীন বিষ্ণু মুখে বল্পে-আজো বেশ । বৃন্দাবনের গােবিন্দ-মন্দিরের আরতি বস্তৃক্ষণ থেমে গিয়েচে । পাশের স্বাঙ্গপথ দিয়ে দু একখানা গাড়ী যাতায়াত করােচ, মন্দিরের বড় দরজায় জ্বলে৷ জুলচে, কোথা থেকে উগ্ৰ বকুল ফুলের গন্ধ ভেসে আসচে। বাতাসে, মন্দিরের সামনে একটা হিন্দুস্থানী টাঙ্গাওয়ালা যাত্রীর সঙ্গে ভাড়া নিয়ে কি 哆 बढारकि रुझ5। १डौन आरएन, १र्श-भएड्डीद्र कि अङ्कङ अश्रु ! बथ5 35 ( থাকতে পৃথিবীর লোকে কেউ এ রহস্য জানে না। মুতু্যভয়ে ভীত হয়, এত বড় । জীবনের খবর যদি কেউ রাখতো, প্ৰেম-ভক্তির এ সম্পর্ক যদি রাখতে জানতো ভগবানের সঙ্গে—তবে কি তুচ্ছ বিষয়-আশয়, টাকা-কড়ি, জমিদাবী fয় ব্যস্ত থাকে? এইমাত্র যে লোকটা সামনের বাস্তা দিয়ে মােটর চড়ে গে... ও হয়তো একজন মাড়োয়াৱী মহাঙ্গন, সারাজীবন ব্যান্ধে টাকা মজুদ করে এসেচেজীবনের অন্য কোনাে অর্থ গুর জানা নেই, কেবল তেজীমদী, লাভলোকসান এই বুঝেচে । জয়পুর শহরে হয়তো ও সাততালা অট্টালিকা ৷ কিন্তু হয়তো ছেলেগুলো অবাধ বেশ্যাসক্ত, স্ত্রী কুচরিত্র। মনে সুখ নেই-অথচ ও কি জানে, এই পাশেই মদনমােহনের মন্দিরে এই গভীর বাত্রে ভিন্ন ভিন্ন লোকের কবি । সাধুল্লা আঞ্জ সমবেত হয়েচেন, সেখানে পুষ্পের মৃত নারীর স্নেহ, কত শতাব্দীর পর থেকে ভেসে আসা অমর মহাপুরুষদের বাণী, বকুলপুষ্পের সুবাস, ভগবানে অৰ্পিত মধুর প্রেমভক্তির পরিবেশ-এইখনেই স্বৰ্গ-মর্তের বিশাল ব্যবধান রচনা করেচে। ফ্ৰায় অন্ধ পৃথিবীর মানুষ ! ক্ষেয়াস জিজেল করলেন-তুমি বুৰি নতুন এসেচ পৃথিবী থেকে? তোমাক । 籌。 বায়ুৰ যত শৰ পূৰ্ণ বইচে। বিদ্যাধৰে ইম্পগােস্বামী বলেছেন ভাই- .