পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

प्रय नरेश्ौ उन सह-लाश न रैंप्न जॉनल्ड्रेस असंबद्धि কোথাও যেতেও পারবো না! , . . , পুষ্প দৃঢ়স্বরে বন্ধে-ভূমি দুৰ্বল হয়ে হাল ছেড়ে বলে থেকে ना;.&गs काि Wm 'পুধের কাজ, স্ট্রীরের কাজ ? তা ছাড়া তোমাকে এই বন্ধন থেকে বীচাবো আমি। নইলে ভূমি বুঝতে পারচো না কি বিপদ তোমার সামনে- । কিন্তু যতীন কিছুতেই না যেতে চাইতে পুষ্প কিছুক্ষণের জন্যে পৃথিবী থেকে। চলে পুল, বল্প-পৃথিবীর ভােরের দিকে সে আবার ফিরে আসবে। কিন্তু রাত দুটোর পর নেতা মদ্যপানের অবসাদে ঘূমিয়ে পড়াতে যতীন ভাবলে এবার সে স্বস্থানে ফিরতে পারে। আশা বাড়ীওয়ালীর ঘরেই ঘুমুক্ষে, সুতরাং এখন আর কোনো ভয় নেই, উদ্বেগ নেই। যেন ভয় বা উদ্বেগ থাকলেই সে ভয়ানক কিছু সাহায্য করতে পারতো ! পৃথিবী ছেড়ে বাইরের আকাশে এসে সে দেখলে শূন্য পথের সাধারণ চলাচলের মার্গগুলি একেবারে জনশূন্য ! কেউ কোথাও নেই। যতীন একটু বিস্থিত। হয়ে গেল। পৃথিবীর লোক না দেখতে পাক, কিন্তু অসীম বোমের নানা স্থান দিয়ে বিশেষত ভূপৃষ্ঠ থেকে একশো দেড়শো গজের ওপর থেকেই মেঘপদবীর - সমান্তরালে বা তদূর্ঘ্যে বহু পথ সীমা-সংখ্যাহীন অনন্তের দিকে নিরুদ্দেশ যাত্রা কৰ্ম্মেচে । এই সব পথ কোনো বাধাধরা সুবুকি সিমেণ্টের তৈরি স্বাস্তা নয় আত্মিক জীব, দেব-দেবী, উচ্চ জীবগণের গমনাগমন দ্বারা সুনির্দিষ্ট একটা অদৃশ্য (新f সাধারণত বিশ্বের এই রাজমার্গগুলিতে আত্মিক পুরুষেরা সৰ্ব্বদা যাতায়াত করেন। কিন্তু আজ সেখানে একেবারে কেউ নেই-আরও ওপরে এসে যে স্থান ধূসরবর্ণ আত্মাদিগের অধিষ্ঠানতৃমি, সেও জনহীন । । . যতীন বুঝতে পারলে না, এরকম ব্যাপারের কারণ কি ! আজি এত दछ्न् সে এসেচে আত্মিকলোকের তৃতীয় স্তুবো-কিন্তু এমন অবস্থা সে দেখেনি কখনো ! তার মনে যেন কেমন ভােয়র সঞ্চার হোল। অথচ কিসের ভয় সে নিজেই জ্ঞানে না। যে একবার মরোিচ, সে আর মরবে না, তবে ভয়টা কিসের? হঠাৎ যতীন দেখলে একটি লোক যেন আতঙ্কে চারিদিকে চাইতে চাইতে ঝড়ের বেগে উড়ে দ্বিতীয় স্তরের আত্মিক লোক থেকে আরও উলোকের দিকে পাষাছে। পৃথিবী হােলে বলা চলতো লোকটা দিধিদুগজ্ঞানশূন্ত হয়ে উর্দশাসে দুটি পালাক্ষে। ব্যাপাৰ কি ? এর বিস্ময় কােনো গুরুতর হারুন আছে, */