কয়ে যেতে হয়। কিন্তু গেলে কি হযে, আমাদের পর্যন্ত বৃদ্ধি । ఒ; গুনের পায়ের তলায় স্বাক্ষাবিতলীর ঘাটে দেখা গেল বিধি থােক। দূৱ পৃথিবীর জ্যোৎস্না ছায়াবাজির মত গিয়েছে মিলিয়ে, তার অপরূপ রূপসী । জুলকেলিরতা নারীদের নিয়ে । যতীন বল্লে-নাঃ, এতদিনে বুঝলুম জগৎটা মায়া ! గోల్లో পুষ্প কৌতুকের সুরে বল্লে-অত বড় দীর্ঘনিশ্বাসটা ফেল্পে যে, ওটা কি দার্শনিক দীর্ঘশ্বাস না সেখানকার ওই সুন্দরীদের আদর্শনে --যাও, ওসব ভাল লাগচে না । মন বড় চঞ্চল-আমি এখুনি যাবো : अभिांद्म भी कैं5िन अभिालू क्षg } —কোন মা ? ། -আরে, কোন মা আবার? পৃথিবীর এই সেদিনের- . পুষ্প খিলখিল করে হেসে বল্লে-জগৎটা মায়া বলছিলে না যতীনা ? ? যতীন বিরক্তির সুরে বল্লে-সব তাতেই তোমার ঠাট্টা । আমার ব্যথা?” আমিই জানি--- } ) ; --বেশ ভালই। যাও গিয়ে দেখে শুনে এসো, মায়ের বাছ-আহা! . -তুমিও চলে। পথে নানা বিপদ, চুম্বুকের ঢেউ-টিউ এখন কি রকম : হবে, ওসব আমি বুঝতে পারিনে-শেষকালে আবাধু কোথায় গিয়ে ঠেলে উঠবো । জন্ম নিয়ে, বিশ্বাস কিছু নেই।--তার চেয়ে চলো সঙ্গে কোলা-বলরামপুর গ্রামে ঝাঁ ঝাঁ করচে শকুতের দ্বিপ্রহর। নিবিড় বাঁশবনে ঘুঘু ডাকচে উদাস মধ্যাহ্ন। বেলায়, বনে বনে তিৎপঞ্জার হলুদ ফুল ফুটচে-যতীন অনেকদিন পরে বাংলার শরতের এ সুপরিচিত দৃশ্যগুলি দেখলে-বাঁশঝাড়ে সোনার | সড়কির মত নতুন বাঁশের চার ঠেলে উঠেছে, বননিমতলায় বেগুনি ফুল ফুটে ঝোপের মাথা আলো করচে-বর্ষার শেষে জল মরে যাক্ষে ডােবায়, পুকুর, নীতে-তীরের টাটকা কাদায় শাদা বক গৌড়ি গুগলি খুঁজে বেড়াচ্চে, জলের ধায়েই কাশফুলের ঝাড় থেকে হাওয়ায় কাশফুলেরশাৱা তুলোর মত পাপড়ি উড়চে। . যতীন বঙ্গে-কি চমৎকার, পুষ্প ! বাংলার সব পাড়াগাঁয়েই এমন। মন । BDDDB BDB BYS DEDB BB DDBDBD DB DiiBD DB DBS TBDBDS
