পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

না সহজে । আচ্ছা, একজন মানুষকে আমি জানি-ধাবে সেখানে ? চলে, একটুখানি দেখিয়ে দিই, সেখানে গিয়ে দেখে চলে আসবে, কোনাে কথাবার্তা বোলো না। আশা বৌদিকে ছেড়ে একটু চলো দিকি ! পৃথিবীর এসব আবহাওয়া তােমার পক্ষে যে কত খারাপ তা তুমি বুঝতে পারবুে না। : যতীন হেসে বল্পে-কেন, ম্যালেরিয়া ধরবে ? —আত্মারও ম্যালেরিয়া আছে। দেহ থেকে মুক্ত হয়েচ বলে গুমর কোরো না। এমন ম্যালেরিয়া পুরে যাবে মনের আত্মার যে কেঁদে কৃলি পাবে না যতীনন্দা। তখন ডাক্তার দেখাতে হোলে এই ছাই ফেলতে ভাঙা ফুলো পুষ্প হতভািগ্নকেই দরকার হবে। পৃথিবী দেখতে দেখতে নিচে মিলিয়ে গিয়েচে ততক্ষণ। সাদা, সাদা মেঘ, অনন্ত আকাশ । সুৰ্য্যের আলোর রং আরও সাদা । মানুষের স্কুল চোখ হোলে ? ধাঁধিয়ে যেতো। যতীন ভাবলে, এই তো রাত দেখে এলাম। কলকাতা সহদেৱ, এখানে চোখ-ধাঁধানো সূৰ্য্যের আলো! জগতে সব ভেলকি বাঞ্জি, অথচ - পৃথিবীতে বসে কিছু বোঝবার জো নেই। 2. კ.: ভুবর্লোকের বিশাল আলোর সারণী দিক থেকে দিগন্তরে বিসৰ্পিত তাদের সামনে । বহু লোক যাতায়াত কবিচে, কেউ ধূসর বর্ণের, কেউ লাল মেটে সিঁদুরের বুং, কৃচিৎ কেউ নীল রংয়ের । পুষ্পকে যতীন বল্লে-স্যাখে বেশির ভাগ আত্মাই BDD DD BBBB DBD BEDB BDDLDD SS BBDSOO iKD LSBBSDBBDDD KESS -পুষ্প হেসে বল্পে-তুমিও ওদের দলে । ভেবো না তুমি নীলবর্ণের স্নেহধাৱী । আত্মা। অনেক উঁচু জীব তারা। পথে-ঘাটে তাদের কি ভাবে দেখিবে ? ও যা দেখচে, ওরাও তেমন উঁচু স্তরের নয়। পঞ্চম স্বর্গের লোকের দেহ উজ্জ্বল । নীল, দামী নীল রংয়ের হীরের মত। সে বড় একটা দেখতে পাবে না। : -ॐाद्मश्3 &*ंद्र ? , --উজ্জ্বল সাদা। ষষ্ঠ সপ্তম স্বর্গের আত্মারা দেবদেবী, তাদের দিকে চাইলে । , bाथ शाtिझ सांश् । - --তোমার মত ? w হঠাৎ যতীন লক্ষ্য করলে সে এমন এক স্থানে এসে পড়েচে যেখানকার বায়ুমণ্ড°কটি অদ্ভুত নিস্তব্ধতা ও পবিত্রতা আত্মার চিরযৌবন নির্দেশ করচে । দেন। কিসের হুগন্ধ সৰ্ব্বজ, সেই গন্ধে ভরা নূনপথের আবছায়া অন্ধকারে সূত্র “ え محاسبب ’’ن