তৃতীয় পরিচ্ছেদ । 'సిసి করেন। তিনি মধুজামণ্ডলে মনুজমণ্ডল স্থষ্টি করিয়া ভtছাদের আত্মার চির-আনন্দ-নিকেতন স্বরূপ এক পরম রমণীয় স্থান (স্বর্গ) নির্দিষ্ট করিয়া রাখিয়াছেন। বুদ্ধি, ন্যায়পরতা ও প্রেমের কুসুম স্বরূপ সৰ্ব্ব-প্রধান ধৰ্ম্ম-প্রবৃত্তি অণমর উছিা হইতেই লাভ করুিয়াছি। তাহারই প্রসাদে কত কত মহাপুৰুষ ও জ্ঞানবান শিক্ষক কবিপদ বাচ্য হুইয়া যুগে যুগে মানব মণ্ডলকে নীতি-শিক্ষা দান করিতেছেন এবং উহাদের মুকুর-সদৃশ স্বচ্ছ জ্ঞান-পটে সেই পরমাত্মার কমনীয় প্রশান্ত মূৰ্ত্তি পতিত হইয়া সকলের নিকট প্রতিফলিত হইতেছে । আমরা নিদ্রিতই থাকি আর জাগ্রতই থাকি, পার্থিব দুর্ঘটনায় আমাদের মন নিৰুজই থাকে আর অক্কত্রিম প্রেমের বিশুদ্ধানন্দে উত্তেজিতই থাকে, তিনি সকল অবস্থাতে সকল সময় আমাদিগকে র্তাহার মদ্রঙ্কর কর দ্বারা রক্ষ। করিতেছেন এবং প্রীতি-পীযুষ পান করাইয়। কৃতাৰ্থ করিড়েছেন। নশ্বর বাছবস্তুর অপরূপ ভধুরী ও অদ্ভূত আকৃতি প্রদর্শন করিয়া অtপনার অপার মহিমা প্রকাশ করিতেছেন । মহীৰুছগণও শাখা বিস্তীরব্যপদেশে হস্তোত্তলন করিয়া উপহার উপাসন করিতেছে। কুসুম-কলিকা-কলাপ প্রস্ফুটিত হইয়া, ও বিহঙ্গকুল বিছায়স-মার্গে বিচরণ করিয়া, কেছ বা গন্ধোপচারে, কেহব। সুমধুর তানে তাহারই পূজা করিতেছে । তিনিই আমাদিগকে অসাধারণ মনীষা-সম্পন্ন করিয়া সকল জীবাপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠ করুি রাছেন । তিনি অন্তর ও বাহ্য জগতে অবিনশ্বর ও পীর-লোকে পূর্ণভাবে বিরাজ করিতেছেন। তাছারই অলঙ্ঘ্য নিয়মের ৰশবৰ্ত্তী হইয়া দিবাকর, মিশকর, চন্দ্রদ্বয় সহ নেপচিউন, চতুশ্চন্দ্রৰিশিষ্ট রহম্পতি, ষট্ৰচন্দ্র-বেষ্টিত হর্শেল, প্রকাও প্রকাগু
