পাতা:দেবারবিন্দ.pdf/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেবারবিন্দ । نebھا ছয় তদ্বিষয়ে একান্ত যত্নবর্তী ছইও । উtছাকে অপমার কোটি কোটি অনুরোধ জানাইয়া বলিব, তিনি যেন শোক ও ক্ষোভ পরিত্যাগ করিয়া প্রশস্তচিত্তে গৃহকার্ঘ্যে মনঃ সংযোগ করেন। অণর মদারোপিত পুষ্পপাদপ গুলিতে প্রত্যহ নিয়মিত রূপে বারি সেচন করিও । এবং আমার পালিত প্রিয় শশক সাবকটীকে প্রযত্নাশয়-সহকারে লালন পালন ও রক্ষণাবেক্ষণ করিব, দেখিও যেন কোন প্রকারে উহার কষ্ট না হয় ; ঐ দেখ আমাকে গমনেমূখিনী দেখিয়া অস্ত্যদ্বারা অামার বসনাঞ্চল আকর্ষণ করিতেছে । ” এই বলিয়া চন্দ্রপ্রভা বস্ত্রান্তরাললুক্কায়িত শশক-সাবকীিকে স্নেহভরে কিয়ৎক্ষণ বক্ষঃস্থলে ধারণ পূর্বক আশ্রীবর্ষণ করিতে করিতে এক সর্থীর করে সমর্পণ করিলেন। পরে একে একে সকল সখীর সছিত শেষ স্নেহাশ্লেষ পূৰ্ব্বক জন্মের মত বিদায় হইয় পতির নিকট গমন করিলেন । এ দিকে অরবিন্দ বহুক্ষণ অপেক্ষ করিয়া বিবেচনা করিতেছিলেন, প্রিয়া যুঝি আসিলেন না, অথবা আর্য্যজন ও সহচরীগণের নিকট বিদায় লইতে বিলম্ব হইতেছে। এমন সময় দেখিতে পাইলেন, রাজনন্দিনী দ্রুতবেগে আগমন করিতেছেন, এবং র্তাহার সখীগণ নয়ন-জলে ভূতলস্থিত রেণু-নিকর সিক্ত করিতে করিতে আসিতেছে । পরে চন্দ্র প্রভা ও রাজকুমার একত্রিত হইয়া গমনোস্থ্যত হইলে, সহচরীর শোকে ব্যাকুল হুইয়া রাজকুমারীকে সম্বোধন পূর্বক কছিল, “ ছ। প্রিয়সখি ! এ রাজপুরী অন্ধকার করিয়া কোথায় চলিলে ? আজি হইতে যে উজ্জয়িনীর চন্দ্র অস্তমিড ছইল ! যখন তোমার জননী অমাদিগকে জিজ্ঞাসিবেন ? অামার অমূল্য রত্নটা কোথায় রাখিয়া আসিলে তখন কি সান্তন ছলে