দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ । 19 চলিত ভক্তি থাকে, তবে অবশুই অচিরাং অভীষ্ট সিদ্ধি হইবে।” এবণ্ডপ্রকার কথোপকথনশনস্তর ঈশ্ব রাপাসনা করিয়া যুবতী-চতুষ্টয় রজনী প্রভাতোমূখ হুইলে স্বস্থানে প্রস্থান করিল। রাজকুমার এই সকল কথোপকথন শ্রবণ করিলেন বটে, কিন্তু অ' ছাপান্ত অবগত না থাকাতে সবিশেষ কিছুই বুঝিতে পারি লেম ম} { রজনী প্রভাতী হইলে দেবরাজ রক্ষ হইতে অবতরণ পুরঃসর প্রাতঃকৃত্য সমাধানান্তে যথোচিত ঈশ্বরোপাসনা করিলেন । এদিকে অৰুণোদয়ে বিহগ-কুল পুলকে পূর্নিত হইয়। স্ব স্ব কুজিতে নিকটস্থ উদ্যান নিমাদিত করল ; বিটপী-পল্লব-সমূহ নিশির শিশির-ভারে ভারাক্রান্ত হওয়াতে বোধ হইতে লাগিল, যেন পত-রূপ দিনকর সস্থিত প্রথম সন্দর্শনে লজ্জায় অবনত-মুখী হইয়া রহিয়াছে ; স্থানে স্থানে মাধবীলত সহকার-পল্লবে সংযুক্ত হওয়াতে বন-দেবীর বিশ্রাম স্থান বলিয়া বোধ হইতে লাগিল ; কুমুদন যেন প্রিয়তম শশধরের বিচ্ছেদ-বেদন সম্ভ করিতে ম। পরিয়! মুদ্রিতপক্ষী হইল, এবং কমলিনী ত দ্বপরীতে প্রিয়নায়ক ভাকোষ সমাগমে প্রফুল্ল-চিত্ত হুইয়। দলরূপ দশম-বিকাশ পূৰ্ব্বক হাস্য করতে লাগিল । বোমাখুসিক্ত শম্প-শয্যা বালার্ক{ং শু-সংযোগে অসংখ্য মুক্তা-ফল বলের প্রতীয়মান হইতে লাগিল । রাজকুমার এই সকল স্বভাব-সৌন্দৰ্য্য ਬੋ লোকন করিয়। মনে মনে বিবেচনা করিতে লাগিলেন, এমন রমণীয় স্থানত কখন দেখি নাই ; কি আশ্চৰ্য্য ! এই মনোহর শোভা দর্শনে কখন চক্ষুর গ্লানি বোধ হয় না ! ঘনি এরূপ অভিরাম স্থান নয়নগোচর করেকুনা, তিনি মগধ সত্বেও অন্ধ। র্যাস্থর।
