১ঃ দেশবন্ধ রচনাসমগ্র বিচার করা। অর্থাৎ সমস্ত রাস্ক্যটা সম্ভাবে ও সৎপথে চালনা করিতে হইলে যে শক্তির প্রয়োজন, তাহ| কতট। প্লাজার হাতে থাকিবে, কতটা গুঙ্গার হাতে থাকিবে, তাহাই বিচার ও নির্ণয় করা। কিন্তু ঐ যে রাষ্ট্রীয় চিন্তা বা চে, ইহার সার্থকতা কোথায়? এক কথায় বলিতে হইলে, যে কথা অনেকবার গুনিয়াছি, তাগাই বলিতে হয়বাঙ্গালীকে মানুধ করিয়া তোলা। বাঙ্গালী যে অমান্থব, তাহা আমি কিছুতেই স্বীকার করি না। অাদি যে আপনাকে বাঙ্গালী বলিতে একটা অনির্বচনীয় গর্ব অমুভব কবি, বাঙ্গালীর যে একটা নিজের সাধন। অাছে, শান্ত আছে, দর্শন আছে, কৰ্ম্ম আাছে, ধৰ্ম্ম আছেবীরত্ব আছেইতিহাস আছে, ভবিষ্যৎ আছে! বাঙ্গালীকে যে অমাহুষ বলে, সে আমার বাঙ্গলাকে জানে ন৷। কিন্তু এই ক্ষেত্রে ধরিয়া লওয়া যা’ক যে, বাঙ্গালীর কতক গুলা দোষ আছে, যাহার সংশোধন আবশ্যক এবং সেই ভাবে ধরিয়া লওয়া যা’ক যে বাঙ্গালী মানুষ। তাহাকে মানুষ করিয়া। তোলাই রাষ্ট্ৰীয় চেষ্টা বা চিন্তার উদেশ্য, এবং সেই ভাষাই আমাদের দেশে রাজ প্রগায় যে সম্বদ্ধ হওয়া উচিত, তাগ বিচার করা আাবশ্যক। কিন্ধ আমাদের দেশে রাজ প্রায় কি সম্বন্ধ হওয়া উচিত, তাহা বিচার করিতে গেলে, আমাদের যে এখন ঠিক কি অবস্থা, তাতার বিচার করিতেই হইবে। সেই বিচার করিতে হইলে, আমাদের আার্থিক অবস্থা কিরূপ তাহা বিচার করিতেই হইবে। সেই বিচার করিতে হইলে, আমাদের চাষাদের চাযের সন্ধান লইতে হইবে। আমাদের চাষের সন্ধান ভাল করিয়া লইতে হইলে, আমাদের চাষ বাড়িতেছে কি কমিতেছে, তাহার খোজ রাথিতে হইবে। সেই কারণ অঃসন্ধান করিতে করিতে দেখিতে হইবে, কেন আমাদের পল্লীগ্রাম ছাড়িয়া অনেক লোক সহরে . অ'সিয়া বাস করে, সেই কারণ অসুসন্ধান করিতে হইলে বিচার ক রতে হইবে ঘে, দে কি পল্লীগ্রামের অশ্বাস্থ্যের ভর, কি অত্য কোণ কারণে॥ সেই সঙ্গে সঙ্গে অস্বাস্থ্যের কারণ। অনুসন্ধান করা আবখ্যক হইবে। ইহাতেই দেখা। যাইতেছে যে, রাজনীতির সাধন করিতে হইলে আমাদের চাষাদের অবস্থা৷ চিন্তা করা আবভক এবং তাহার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের গ্রামের অশ্বাস্থ্যের কারণ অনুসন্ধান করাও আবশ্যক। সেই সঙ্গে সঙ্গে ইহাও বিচার করিতে হইবে, আমাদের দেশে যন্ত চাব যোগ্য জমি আছে, সব ভাল করিয়া চাষ করিলেও আমাদের অবস্থা সহজ সচ্ছল