পাতা:ধর্ম্মজীবন (তৃতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VN) ধৰ্ম্ম-জীবন। এ কথারও তাৎপর্ঘ্য বুঝিল না। তাহারা বলিল, কি আর স্বাৰ্থত্যাগ ? কিই বা ছিল যে ত্যাগ করিয়াছিলেন ? ছুতোরের ছেলে, রোদা ঠেলিতে ঠেলিতে প্ৰাণ বাহির হইত ; ভারি ত স্বাৰ্থত্যাগ করিয়াছেন!! যেমন আমাদের প্রচারুকুদিগের সম্বন্ধে কেহ কেহ বলিয়া থাকেন, কি স্বাৰ্থত্যাগই করিয়াছেন ? চাকরী করিয়া খাইলে তা ৩০২ টাকার বেশী বেতন পাইতেন না ! তেমনই লোকেরা তাহার কথা হৃদয়ঙ্গমই করিতে পারিল না । কিন্তু যখন তিনি আর জীবনকে জীবন মনে করিলেন না, স্বৰ্গরাজ্যের জন্য প্ৰাণ দিলেন, সেই মৃত্যুর দিন তঁহার স্বাৰ্থত্যাগ কি তাহা বুঝা গেল ; গভীর অভিনিবেশ ও স্বাৰ্থত্যাগের ক্ষমতা দেখিয়া লোকে মোহিত হইল । যীশু বলিয়াছেন, “সম্পূর্ণ মন, সম্পূর্ণ হৃদয় ও সম্পূর্ণ শক্তির সহিত ঈশ্বরের অৰ্চনা করি ;” “তোমরা বাহিরের ধূপ দীপ দ্বারা তাহার পূজা করিও না ;” “তোমরা অপরের কাছে যেরূপ ব্যবহার পাইতে ইচ্ছা কর, অপরকে তন্দ্ৰৰূপ ব্যবহার দিও ;” এই কথাগুলি ত নূতন নয়। প্ৰাচীন য়ীহুদি-শাস্ত্র টালমাডে এবং গীতাতে এমন কথা কত আছে; ভগবদগীতাতে কত কথা আছে ; কিন্তু তাহাতে ত কেহ ক্ষেপে DS DBD D S BBDBB BDD DBDDS তবে বলি, উহার অনুরূপ কথা ত সকল দেশের ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰেই অল্পাধিক পরিমাণে আছে; যীশুর কথায় এত শক্তি কেন इदेल ? उाई पलिएडधि, ‘के cस शडौद्ध अडिनियन ७