পাতা:ধর্ম্মজীবন (দ্বিতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ७8 ) তাহাদের মহত্বের কারণ । কোনও প্রকার বিস্ত্ৰও বাধাতে তঁহাদের উদ্যমকে ভগ্ন করিতে পারে নাই। DD DBB BBBDD BD DDBDB BBS sD DBDBBDBD BBYDS DDDDD সত্য আছে। প্রথমতঃ, মহাজনগণের যে আশ্চৰ্য্য ধারণা শক্তি ছিল তাহাতে সন্দেহ কি ? ইতিবৃত্ত পাঠ করিলেই ইহার ভুরি ভুরি প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায়। মহাত্মা শাক্যসিংহ যে সময়ে এদেশে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন, তাহার উপদেশে সে সময়কার সর্বোচ্চ চিন্তা ও সর্বোচ্চ আকাঙ্ক্ষা প্ৰতিফলিত হইয়াছিল। য়িহুদী জাতির ইতিহাস পাঠ করিলেই দেখিতে পাওয়া যায়, যীশু। যে সময়ে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন সেটা একটী বিশেষ সময় । সে সময়ে এক নূতন আকাঙ্ক্ষা শত শত হৃদয়ে প্রধূমিত হইতেছিল। ধীশু সেই প্রবল আকাঙ্ক্ষাকেই হৃদয়ে ধারণ করিয়া অভু্যাদিত হইয়াছিলেন । এইরূপ সকল মহাজনেরই জীবনে অল্পাধিক পরিমাণে এই কথার প্রমাণ প্ৰাপ্ত হওয়া যাইবে। বৈষ্ণব গ্ৰন্থ যাহারা পাঠ করিয়াছেন। তঁহারা সকলেই জানেন যে, চৈতন্যদেবের আবির্ভাবের সময়ে শত শত হৃদয়ে তান্ত্রিক ধৰ্ম্মের প্রতি অতৃপ্তি জন্মিয়া ভক্তির ধৰ্ম্মের জন্য প্ৰবল আকাঙ্ক্ষার উদয় হইয়াছিল। চৈতন্যদেব সেই আকাঙ্ক্ষা হৃদয়ে ধারণ করিয়া অভু্যুদিত হইলেন। দ্বিতীয়তঃ, মহাজনগণের জীবন আলোচনা করিলে তঁহাদের চিত্তের অদ্ভুত এক-প্রবণতারও যথেষ্ট প্রমাণ প্ৰাপ্ত হওয়া যায়। বুদ্ধ যে কি নির্বাণ মুক্তির মন্ত্র ধরিলেন, তাহা চিরজীবন তাহার জপমালা হইয়া রহিল। যৌবনে যে কথা বলিয়া প্রচার আরম্ভ করিালেন, বাৰ্দ্ধক্যে মৃত্যুর দিনেও সেই কথা মুখে রহিল। মৃত্যুর অব্যবহিত পূৰ্ব্বে শিষ্যদিগকে যে দুই চারিট কথা বলিলেন, তাহাও সেই কথা -“সর্বপ্রযত্নে আপনাদের মুক্তি আপনার সাধন কর।” যীশুর জীবনেও তাঁহাই। তিনি যে কি স্বৰ্গরাজ্যের ভাব হৃদয়ে পাইলেন, যে তাহা আর তঁহাকে ছাড়িল না । সেই নেশাতেই জীবন কাটিয়া গেল ! যেদিন লোকে তঁহাকে বন্দী করিয়া লইয়া যাইতেছে, তখনও তিনি সেই নেশাতে আছেন,--ভাবিতেছেন স্বৰ্গরাজ্য পৃথিবীতে অবতীর্ণ হইতেছে। এ কি প্রকার বাতুলতা! বাতুলকে পুলিশ প্রহরী দ্বারা পরিাবেষ্টিত করিয়া লোকে বাতুলালয়ে লইয়া যাইতেছে, সে হয়ত ভাবিতেছে আমি BDDD DBDBDB BDBDBD DBBDBD BDDB DDBDBDBDB BDDBSS BBD DDDD DDD