পাতা:ধর্ম্মজীবন (দ্বিতীয় খন্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

' ' च्छि८ष्ठ ञéञ१ध्रां । st আছে, তাহার চক্ষে সে আলোক নাই। সুতরাং তাহার দৃষ্টি সম্পূর্ণরূপে বাহিরের স্কুল স্কুল বিষয়েই আবদ্ধ থাকে । সে দেশের লোক কিরূপ পাগড়ী পরে, বাজারে কোন জিনিস বেশী আসে, এইরূপ দুই চারিটি বিষয় দেখিয়াই সে নিরস্ত হয় । সুতরাং এমারসনের পূৰ্ব্বোক্ত কথা অতীব সত্য ;- দেশভ্ৰমণে মে মাত লইয়া যায়, সেই তােত পায় । কেবল সে দেশ ভ্ৰমণ সম্বন্ধে এই কথা সীতা তাহা নহে । জগতের শাসু ও মহাজনীদিগের চরিত সম্বন্মে ও ইহা সীতা । শান্স ও সাধুর নিকটে যে যােত লইয়! যায় সেই তােত পায় ; অর্থাৎ যিনি শাস্ত্ৰালোচনাতে বা সাধুচরিত অনুশীলনে প্ৰবৃত্ত হইতেছেন, তাহার নিজের ধৰ্ম্ম-জীবনের অভিজ্ঞতা যত অধিক, তাহার নিজের অন্তরে সাতটা আলোক আছে, তিনি সেই পরিামাণে উপকৃত, হুইয়! থাকেন । যে আলোকের সাহায্যে শাস্ত্ৰ বা সাধুকে পাঠ করিতে হইবে, সে আলোক মানুষের নিজের হাতে। যাহার হাতে আলোক নাই সে কিছুই দেখিতে পায় না ! নিজের জীবনের অভিজ্ঞতাই সেই চাবি যাহার দ্বারা শাস্ত্র ও সাধুকে উদঘাটন করিয়া দেখা যায় । সংস্কৃত কবি ভবভূতি বলিয়াছেন,- “উৎপাৎস্য তেহস্তি মম কোপি সমান জন্ম কালোহয়ং নিরবধিবিপুল চ পৃথ্বী ।” অর্থ-আমার সম-প্ৰকৃতি-সম্পন্ন কেহ হয়ত কোথাও