পাতা:ধর্ম্মজীবন (দ্বিতীয় খন্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y ধৰ্ম্মজীবন । একটু জমি পাইয়াছি ? “ধন্যোস্মি কৃতকৃতোস্মি” আমি ধন্য হইয়াছি, আমি কৃতকাৰ্য্য হইয়াছি'। যখন মানুষ সংসারস্রোতে দাড়াইবার এমন একটু জমি পায় তখনি তার প্রাণে জীবন্তश्रद्ध ट९न (२'व्ल । মহাপুরুষদিগের জীবন আলোচনা করিয়া দেখ, দেখিবে র্তাহারা জীবনের একটা ভূমি পাইয়াছিলেন বলিয়া তাহদের হৃদয়ে জীবন্ত ধৰ্ম্মভাবের উৎস খুলিয়াছিল। বুদ্ধ যৌবনের প্রারম্ভে কি আলোক দেখিলেন যাহা বাৰ্দ্ধকো, মৃত্যু দিন পৰ্যন্ত, তঁহার হৃদয়ে বাস করিল ! মৃত্যুর মুহুর্কে ও সেই কথা মুখে লইয়া মরিলেন ! মহম্মদ চল্লিশ বৎসর বয়সে যে কথা ধরিলেন, বাৰ্দ্ধকো মৃত্যু দিনে ও তােহা মুখে লইয়। পৃথিবী হইতে অপস্ত হইলেন । তাহ’রা কিছু দেখিয়াছিলেন, কিছু পাইয়াছিলেন, কিছুর উপরে দাড়াইয়াছিলেন, যে জন্য তঁহাদের জীবন জল-পাশেৰ্থ রোপিত, ব্লক্ষের ন্যায় সৰ্ব্ব দ। সতেজ ও ফলপ্ৰদ ছিল । আমাদিগকে ও জীবন্ত ধৰ্ম্মের উৎস অন্বেষণ করিতে হইবে । জীবন্ত ধৰ্ম্মের উৎস যে কোথায় তাহা ত এক কথাতেই প্ৰকাশ করা যায়, কিন্তু কাজে লাভ করাই দুষ্কর । জীবন্ত ধৰ্ম্মের DDDSDB BB YBBD S t BB LSJDLJDS DBDDLDT SDDD BBBB উৎসারিত হইতে পান, তাহা হইলেই তুমি আমি তাজা ধৰ্ম্ম লাভ করিতে পারি। যবি বল তিনি ত সকল হৃদয়েই আছেন, তিনি ত সৰ্ব্বশক্তিমান, তবে কেন তিনি সকল হৃদয়ে উৎসারিত