পাতা:ধর্ম্মজীবন (দ্বিতীয় খন্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাধুদের সাক্ষ্য । যে তঁর সংস্রবে। আসে, সেই পরিবৰ্ত্তিত হয়। যীশু চল্লিশ দিন । চল্লিশ রাত্রি একান্তে যাপন করিয়া যেদিন সিদ্ধিলাভ করিলেন, সে দিন মহোৎসাহে ফিরিয়া আসিলেন,-বলিলেন,--”হে পরিশ্রান্ত ভারাক্রান্ত লোকসকল আমার নিকট এস, আমি তোমাদিগকে শান্তি দিব” । যাহাকে ধরেন, সেই বদলিয়া যায় । দুইজন ধীবর ভ্ৰাতা এক স্থানে থাকিত, যীশু তাহদের ভবনে একরাত্ৰি বাস করিলেন, তাহদের কাণে কি মন্ত্র দিলেন, পরদিন তাহারা উভয়ে জাল ফেলিয়া রাখিয়া তাহার পশ্চাদ্বত্তী হইল । মহম্মদ হরা পৰ্ব্বতের গহবরে যে দিন সিদ্ধি লাভ করিলেন, সে দিন। আর পাৰ্ব্বতকন্দিরে থাকিতে পারিলেন না । মহোৎসাহে বলিয়া উঠিলেন, মক্কাবাসিগণ শ্রবণ কর, “লা এল্লা ইল্লিহী-একমাত্ৰ সত্য ঈশ্বর ভিন্ন ঈশ্বর নাই,-লা সরিক, র্তাহার অংশী নাই”। যে তাহার সংশ্রবে। আসে সেই दक्लिश यांश । একবার নিবিষ্টচিত্তে ভাবিয়া দেখ দেখি ইহারা কি নূতন তত্ত্ব আবিষ্কার করিলেন, এবং কিসের গুণে এত মানুষ বদলিয়া গেল। ভিতরকার কথাটা একই,--যাহ তুমি আমি আজও বলিতেছি। বুদ্ধ বলিলেন—“মানবের কাৰ্য্যের উপরে মহাধৰ্ম্ম নিয়ম প্ৰতিষ্ঠিত, তাহাকে সত্য বলিয়া জান, ও বাসনাবিলয় রুরিয়া তাহার অধীন হও ।” যীশু বলিলেন, “ঈশ্বর তোমাদের পিতা, এ রাজ্য তঁহারি রাজ্য, তোমরা সমগ্ৰ মন, , সমগ্ৰ হৃদয় ও সমগ্ৰ শক্তির সাহিত তাহকে শ্ৰীতি কৱ ও ভঁহার ইচ্ছাতে