পাতা:ধর্ম্মজীবন (দ্বিতীয় খন্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঈশ্বর fras.<5 VVS যে যথা মাৎ প্ৰপদ্যন্তে তাংস্তুর্থৈব ভজাম্যহৎ । অর্থাৎ ভগবান বলিতেছেন, “আমাকে যে যে ভাবে প্ৰাপ্ত হয় আমি তাহাকে সেই ভাবেই ভজনা করি।” ইহার অর্থ অনেকে এই ভাবে করিয়াছেন, ভগবানকে যে যে ভাবে ধ্যান করে’। ভগবান তাহার নিকটে সেই ভাবেই দেখা দিয়া থাকেন ;— যে তঁহাকে কাষ্ঠ লোষ্ট্রের ন্যায় ধ্যান করে, তাহার নিকট কাষ্ঠ লোষ্ট্র হইয়াই প্ৰকাশ পান ইত্যাদি। আমি ইহার আব্ব এক প্রকার অর্থ বুঝিয়া থাকি । সেই অনন্তস্বরূপ পরম পুরুষের অনন্ত দিকে অনন্ত ভাব : র্তাহার স্বরূপের যে ভাব যে ভক্তের হৃদয়ে জাগে এবং তাহ অবলম্বন করিয়া সেই ভক্ত যদি ব্যাকুলত, একাগ্রতা ও তন্ময়তার সহিত সাধন করেন, তবে সেই ভাবেই তিনি সিদ্ধিলাভ করেন, ভগবানের OK KDSS DBBDBSY BEBDD BBS DDDDSS SDBKSeB SKBDT কোন ও শব্দই তাহার প্রতি প্ৰযুক্ত হইতে পারে না । তিনি ক্ষুদ্র মানবীয় পিতা হইতে অনন্তগুণে পিতা । হায় ! পিতা মাতা শব্দের দ্বারা তাহার কি ভােব ব্যক্তি হইবে ! ইহা অনুভব করিয়াই ভক্তিভাজন ঋষিগণ বলিয়াছেন, “পিতৃতমঃ পিতৃণাং”, তিনি পিতাদিগের মধ্যে পিতৃতম। অথচ তঁহাকে পিতা, মাতা, সখা, গুরু প্ৰভূতি শব্দের দ্বারা সম্বোধন করা ভিন্ন আমাদের গতি নাই । তাহার সহিত আমাদের যে সম্বন্ধ আছে, তাহাকে আমরা যে ভাবে লক্ষা করি, তাহার উপরেই এ সকল সম্বোধন নির্ভর করে । বহুপ্ৰসারিত নদীর বারিকে